পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাগেরহাটের মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র কেবি বাজারে এবার সাড়ে ১৯ কেজি ওজনের একটি বিরল প্রজাতির জাবা ভোল মাছ ১ লাখ ৯০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে অবতরণ কেন্দ্রের অনুপ কুমারের আড়তে এই মাছটি বিক্রি হয়। মো. অলিল খলিফা নামের এক ব্যবসায়ী মাছটি কিনে নেন। যার প্রতি কেজির মূল্য পড়েছে ৯ হাজার ৭৪৩ টাকা। এসময় মাছটি দেখতে উৎসুক লোকজন ভিড় করেন।
গত ১৭ আগস্ট রাতে বরগুনা জেলার পাথরঘাটা এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মাসুমের ‘এফবি আলাউদ্দিন’ নামের ফিশিং ট্রলারের জেলেরা মাছটিকে বঙ্গোপসাগর থেকে ধরে আনেন। ট্রলারের মাঝি আবু জাফর জানান, ‘সাগরে আবহাওয়া খারাপ থাকায় ইলিশ জালে ধরা পড়ছে না। তাই বাড়ি ফেরার শেষ মুহূর্তে সাগরে জাল ফেলা হয়। রাতে জাল টানার সময় জাবা ভোল মাছটি পাওয়ায় খুশি হয়েছি। কারণ এই মাছটির দাম অনেক।
ক্রেতা মো. অলিল খলিফা বলেন, ‘জাবা ভোল মাছের মণ ৫ লাখ টাকা। সেই হিসাবে সাড়ে ১৯ কেজি ওজনের মাছটি ১ লাখ ৯০ হাজার টাকায় কিনেছি। এখন এই মাছটি বরফ দিয়ে পারেরহাট নেয়া হবে, সেখান থেকে চট্টগ্রামে পাঠানো হবে। আশা করি ৫০ হাজার টাকা লাভ করতে পারবো।’
বাগেরহাট মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের আড়ৎদার সমিতির সভাপতি শেখ আবেদ আলী বলেন, ‘জাবা ভোলা মাছটি খুবই কম পাওয়া যায়। বছরে দুই একটি মাছ পাওয়া যায়। মূলত মাছের প্যাটা ও বালিশের কারণে দাম বেশি। আমরা শুনেছি এই মাছের প্যাটা ও বালিশ দিয়ে নাকি মেডিসিন তৈরি হয়।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।