পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নূরুল ইসলাম রিফাত হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামিকে খালাস দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানি শেষে গতকাল বুধবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগীয় বেঞ্চ এ রায় দেন।
আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এজে মোহাম্মদ আলী এবং অ্যাডভোকেট এসএম শাহজাহান।সরকারপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মুহাম্মদ মোর্শেদ শুনানিতে অংশ নেন। ১৯৯৭ সালের ১৭ জানুয়ারি ইফতার করানোর কথা বলে রিফাতকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়।পরদিন মহাখালীর একটি হোটেলের পেছনের রেললাইনে রিফাতের লাশ পাওয়া যায়।ঘটনার পরদিন ১৮ জানুয়ারি রিফাতের ভাই মো: ইসমাইল হোসেন বাদী হয়ে ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলা করেন।এ মামলায় ২০০৭ সালের ২১ জুন বিচারিক আদালত আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।এ রায়ের বিরুদ্ধে আসামিরা আপিল করলে ২০১০ সালের ১০ নভেম্বর হাইকোর্ট ৫ জনের সাজা বহাল রেখে ৩ জনকে খালাস দেন।খালাসপ্রাপ্তরা হলেন,সরফরাজ,তাজউদ্দীন ও সেলিম খান। এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন বাদীপক্ষ।শুনানি শেষে ২০১৪ সালে একবার রায় দেন আপিল বিভাগ।ওই রায়ের বিরু্েদধ আসামিপক্ষ রিভিউ করলে মামলাটি শুনানির জন্য আবারও আপিল বিভাগে পাঠায় সুপ্রিম কোর্ট।যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলেন,শামছু হাবিব বিদ্যুৎ রুমান কার্জন,মানিক ও রাসেল কবীর।এদিকে হাইকোর্টে সাজাপ্রাপ্তরা আপিল করলে সব আসামিকে খালাস দেন আপিল বিভাগ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।