পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত প্রতিটি শেয়ারে ফ্লোর প্রাইসের (দরপতনের সর্বনিম্ন সীমা) বিধান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গতকাল বৃহস্পতিবার বিএসইসি তার নিজস্ব ফেসবুক পেজে বিনিয়োগকারীদের এই তথ্য জানায়।
এতে বলা হয়, বিভিন্ন ফোরামে কমিশনের ফ্লোর প্রাইস নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। যা কমিশন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। কমিশন গুজব সৃষ্টিকারীদের শনাক্ত করছে এবং অতি দ্রুত তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। কমিশন কর্তৃক যথাযথ ডিরেক্টিভের মাধ্যমে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফ্লোর প্রাইস অব্যাহত থাকবে বলেও বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করা হয়।
উল্লেখ্য, পুঁজিবাজারে দরপতন ঠেকাতে চলতি বছরের ২৮ জুলাই ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি। বিএসইসির চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়। যা গত ৩১ জুলাই রোববার থেকে কার্যকর রয়েছে।
কিন্তু সম্প্রতি বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সঙ্গে পুঁজিবাজারের সার্বিক অবস্থা নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থার বৈঠকের পরের দিন থেকে বাজারে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেওয়া হবে। এমন গুজবের ফলে সর্বশেষ দু-তিন কর্মদিবস ধরে পুঁজিবাজারে দরপতন হচ্ছে বলে মনে করছে বিএসইসি।
এ বিষয়ে বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, পুঁজিবাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় গত ২৮ জুলাই কমিশন ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করে দিয়েছে। যা ৩১ জুলাই থেকে বলবৎ রয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি ফ্লোর প্রাইস নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। যারা ফেসবুক কিংবা সোশ্যাল মিডিয়াতে গুজব ছড়িয়েছে, তাদের চিহ্নিত করা হচ্ছে। অতি দ্রুত তাদের বিচার করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।