পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য সংখ্যা এক কোটি ছাড়িয়েছে। এ তথ্য জানিয়েছেন ব্যাংটির পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. একেএম সাইফুল মজিদ। গতকাল রাজধানীর মিরপুরে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলন হয়। এসময় গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুর রহিম খানসহ ব্যাংকটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে পরিষদের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. একেএম সাইফুল মজিদ বলেন, ২০০৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক যখন নোবেল পুরস্কার পায় তখন ব্যাংকের সদস্য সংখ্যা ছিল ৬৯ লাখ। সে সংখ্যা বেড়ে এখন এক কোটির মাইলফলক অতিক্রম করেছে। বর্তমানে আমাদের যে পরিমাণ সদস্য বিশ্বের কোনো ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানে এককভাবে এত সদস্য নেই। ব্যাংকটির চেয়ারম্যান বলেন, অনেকেই বলেছিলেন নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংক চলবে না। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংক এখন সাফল্যের নবদিগন্তে উপনীত। ২০১১ সালের পর থেকে ড. ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে সম্পর্কিত নন। ২০২০ সালে করোনার মধ্যেও সর্বোচ্চ ৪৮১ কোটি টাকা মুনাফার রেকর্ড করেছে গ্রামীণ ব্যাংক।
ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর রহিম খান বলেন, ড. ইউনূস যে দিন থেকে বিদায় নেন অনেকেই ধারণা করেছিলেন ব্যাংকটি আর চলবে না। তাদের সে ধারণা সঠিক ছিল না আজকে তার উদাহরণ ব্যাংকটি নিজেই। আগের চেয়ে অনেক ভালো চলছে ব্যাংক। চলতি বছর গুরুত্বপূর্ণ সব সূচকে অগ্রগতি হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ব্যবস্থাপনা পদ থেকে ড. ইউনূস অবসর গ্রহণের পর গ্রামীণ ব্যাংকে তার কোনো সম্পর্ক নেই। তার নামে ব্যাংকে কোনো শেয়ারও নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।