পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মুজিববর্ষ উদযাপন সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার গণ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর অফিস কক্ষে তার হাতে প্রতিবেদনটি তুলে দেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
২০১৯ সালের ১৪ই ফেব্রæয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে সরকার জাতীয় কমিটি ও জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি নামে দুটি কমিটি গঠন করেছিল। জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে শুরু হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উদযাপনের বর্ণাঢ্য আয়োজন। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অনেক আয়োজন ডিজিটাল মাধ্যমে সম্পন্ন হলেও সামগ্রিকভাবে দেশবাসীর সশ্রদ্ধ অংশগ্রহণ এবং বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি এবং শুভেচ্ছা বার্তা প্রেরণ এই আয়োজনকে বৈশ্বিক করে তুলেছিল। এই সময়ে নতুন প্রজন্মসহ দেশবাসীকে উদ্বুদ্ধ করতে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত ডিজিটাল কনটেন্ট গড়ে তোলা, একাধিক বিশ্বমানের স্মারকগ্রন্থ, সংকলন ও স্যুভেনির প্রকাশ করা এবং মুক্তির মহানায়ক› শীর্ষক উদ্বোধন অনুষ্ঠান, ‹মুজিব চিরন্তন› শীর্ষক দশ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা, মহাবিজয়ের মহানায়ক› শীর্ষক দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা ও ‘টুঙ্গিপাড়া: হৃদয়ে পিতৃভূমি› শীর্ষক সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, যা সর্বমহলে দারুণভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
গত ৩১ মার্চ মুজিববর্ষের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে গঠিত জাতীয় কমিটি, জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি এবং সকল উপকমিটির কার্যক্রম, পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ধাপসমূহ এবং বাস্তবায়িত সকল কর্মসূচি ও আয়োজনের বর্ণনা ও চিত্র সংবলিত ২৩৪ পৃষ্ঠার ‹জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রতিবেদন› প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এই সময় জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির মিডিয়া সেন্টারের প্রতিবেদনও প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।