পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতিসংঘে পাকিস্তানের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুনির আকরাম বলেছেন, কাশ্মীরি জনগণের ব্যাপক ভোগান্তি লাগবে এবং আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার হুমকিরোধে কাশ্মীর বিরোধের একটি সমাধান নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। –ডেইলি টাইমস, এপিপি, কেএমএস নিউজ
কাশ্মীরের শহীদ দিবস স্মরণে দেয়া এক বিবৃতিতে মুনির আকরাম বলেছেন, ভারতের দখলদার বাহিনী ১৯৮৯ সাল থেকে ১ লক্ষেরও বেশি কাশ্মীরিকে তাদের নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশন দ্বারা প্রতিশ্রুত স্ব-নিয়ন্ত্রণের বৈধ অধিকার সুরক্ষিত করার সংগ্রামে অংশ নেয়ায় শহীদ করেছে।
প্রতি বছর সারা বিশ্বে কাশ্মীরি জনগণ এবং পাকিস্তানের জনগণ ১৩ জুলাই শ্রীনগর কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রাঙ্গনে মহারাজা ডোগরা বাহিনীর দ্বারা শহীদ হওয়া ২২ কাশ্মীরিকে সম্মান জানাতে দিনটিতে স্মরণ করে। তিনি বলেন, নিরানব্বই বছর পর কাশ্মীরি জনগণের ওপর নির্মম নিপীড়ন আজও অব্যাহত রয়েছে।
মুনির আকরাম বলেন, ভারত তার ৫ আগস্ট ২০১৯ এর একতরফা এবং বেআইনি পদক্ষেপের পর থেকে কাশ্মীরের জনগণের উপর তার নিপীড়নের কাজকে আরও জোরদার করেছে। তিনি উল্লেখ করেন, এই সময়ের মধ্যে শত শত কাশ্মীরিকে ভুয়া অভিযোগে এনকাউন্টারে হত্যা করা হয়েছে, হাজার হাজার কাশ্মীরি যুবককে আটক করা হয়েছে এবং অনেককে নিখোঁজ বা বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি উল্লেখ করেন, কাশ্মীরি নেতারা কারাগারে গিয়েছেন, যখন সমাবেশের অধিকার এবং মত প্রকাশের অধিকারসহ মৌলিক মানবাধিকারগুলিও বাস্তবায়ন চেয়েছেন। তাদের অধিকার খর্ব করা হয়েছে। তিনি বলেন, কাশ্মীরকে একটা বড় উন্মুক্ত কারাগারে পরিণত করা হয়েছে।
মুনির আকরাম জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের সাথে পাকিস্তান সরকারের পূর্ণ সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি জাতিসংঘের সনদ এবং নিরাপত্তা পরিষদের রেজল্যুশন অনুযায়ী তাদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অবিচ্ছেদ্য অধিকার আদায়ের মাধ্যমে স্বাধীনতার জন্য তাদের ন্যায়সঙ্গত সংগ্রামে সংহতি প্রকাশ করে বলেন, সেই দিন দূরে নয় যেদিন ভারতীয় দখলদারিত্বের অবসান হবে এবং শহীদদের আত্মত্যাগ কাশ্মীরি জনগণের জন্য স্বাধীনতার সূচনা করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।