পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : পুরনো মামলা মুদ্রা পাচারের নতুন আইনে চালানোর বিষয়ে একটি ধারা কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে নাÑ তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। হলমার্ক গ্রুপের আলোচিত ঋণ কেলেঙ্কারির মামলায় ওই গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) তুষার আহমেদের করা এক রিট আবেদনের শুনানি করে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের বেঞ্চ গতকাল সোমবার এই রুল জারি করেন।
মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ আইনের ৩১ এর ৩ ধারা সংবিধানের ৩৫ (২) অনুচ্ছেদের সঙ্গে কেন সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। দুদক, আইন সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও অর্থসচিবসহ বিবাদীদের দুই সপ্তাহের মধ্যে এর জবাব দিতে বলা হয়েছে। আগামী ৩ মার্চ এ বিষয়ে শুনানির পরবর্তী দিন রেখেছেন আদালত। তুষারের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলাম এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।
রিট আবেদনে বলা হয়, হলমার্কের ঋণ জালিয়াতির অভিযোগে দায়ের করা ১১টি মামলার মধ্যে নয়টিতে তুষারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
ব্যারিস্টার ফখরুল বলেন, এসব অভিযোগের সময়কাল ২০০৯ সাল, ঘটনাস্থলও এক। মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ আইনের ৩১ এর ৩ ধারার সুযোগ নিয়ে তুষারের বিরুদ্ধে এসব মামলায় ২০১২ সালের আইন অনুযায়ী অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
২০১২ সালের মুদ্রাপাচার প্রতিরোধ আইনের ৩১ ধারায় বলা হয়েছে, ওই আইন হওয়ার সঙ্গে পুরনো আইন ও অধ্যাদেশ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। তবে আগের আইনে দায়ের হওয়া কোনো মামলা অনিষ্পন্ন থাকলে তার বিচার নতুন আইনেই হবে। ফখরুল বলেন, ‘তাছাড়া একই বিষয়ে একই সঙ্গে নয়টি মামলা চলতে পারে না। এটা সংবিধানের ৩৫ (২) অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।