পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) রাজধানীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আরও আধুনিকতা আনতে ভূগর্ভস্থ সেকেন্ডারি ট্রনন্সফার স্টেশন-এসটিএস করতে যাচ্ছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে হবে একটি করে মাটির নিচে এসটিএস। এতে মহানগরের রাস্তায় কোনো বর্জ্য থাকবে না বলে আশ্বস্ত করেছে ডিএনসিসি।
রাজধানীর প্রায় সব সেকেন্ডারি ট্রনন্সফার স্টেশন-এসটিএস সড়ক ঘেঁষে তৈরি। বাসাবাড়ির সব বর্জ্য এখানেই জমা করা হয় দিনভর। এতে সড়ক নোংরা হবার পাশাপাশি ছড়ায় দুর্গন্ধ। নাক ধরে পথচারীদের রাস্তায় চলতে হয়। সিটি করপোরেশনের দাবি, আগে খোলা জায়গায় ময়লা ফেলা হলেও এখন পরিস্থিতি বদলেছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে করা হয়েছে সেকেন্ডারি ট্রনন্সফার স্টেশন-এসটিএস। তাই ছড়ায় না দুর্গন্ধ। তবে বাস্তব চিত্র ভিন্ন। অনেক এসটিএসের গেইট কখনো বন্ধ করা হয় না, আবার কিছু স্টেশনের গেইট না খোলায় সড়কের উপর ফেলা হচ্ছে বর্জ্য।
ডিএনসিসি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, এসটিএসটা একটি কাভার জার। এটি রাস্তার ফাঁকে ফাঁকে এবং কোন কোন এসটিএস রাস্তা থেকে দূরেও আছে। এই এসটিএস কোন অবস্থাতেই ওপেন নয়। সেখান থেকে দুর্গন্ধ, ময়লা রাস্তায় চলে আসার কোন সুযোগই নেই।
তিনি বলেন, রাস্তার উপরে ময়লাগুলো প্রসেস করা হত, খোলা থাকতো, কাঁকপক্ষি সবসময় এগুলোকে ছড়িয়ে থাকতো। সেই জায়গা থেকে আমরা একটি আবদ্ধ গিয়েছি। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আরও আধুনিক করতে আন্ডারগ্রাউন্ড এসটিএস করার প্রকল্প হাতে নিয়েছে উত্তর সিটি করপোরেশন। প্রকল্পটা শুরু হলে বর্জ্য আর রাস্তাঘাটে বা ল্যান্ডফিল্ডে কোথাও আর দেখা যাবে না।
তিনি আরও বলেন, জনবান্ধব একটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালু করার জন্য আমরা অত্যাধুনিক আন্ডারগ্রাউন্ড এসটিএস করার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে রাজধানীর কোথাও বর্জ্য খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে আশ্বস্ত করেছে ডিএনসিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।