পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দিলেও সেটি সরিয়ে অতিদ্রুত ১০ লাখ টন গম রফতানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। এরমধ্যে ৫ থেকে ৬ লাখ টন গম বাংলাদেশে রফতানি করা হতে পারে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমস। গতকাল শুক্রবার সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির বাণিজ্যমন্ত্রী পীযুষ গোয়েল সুইজারল্যান্ডের দাভোস থেকে দেশে ফিরলে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হবে।
এর আগে গত ১৪ মে এক ঘোষণায় আকস্মিকভাবে গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় ভারত। ঘোষণা বলা হয়, নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়ার আগে যেসব ঋণপত্র ইস্যু করা হয়েছিল, কেবল তাদের চালানই জাহাজে উঠবে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ গম রফতানিকারক দেশ ভারত। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরু পর বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্যটির দাম বেড়ে যায়। কিন্তু তারপর থেকে খাদ্যশস্যটির চাহিদা মেটাতে বিভিন্ন দেশ ভারতের ওপর নির্ভর করে আসছিল। মের শিকাগো বেঞ্চমার্কের হিসাব অনুযায়ী, ভারতের রফতানি বন্ধের ঘোষণার এক লাফে গমের দাম বেড়ে যায় ৫ দশমিক ৯ শতাংশ। যা আগের দুই মাসে গমের সর্বোচ্চমূল্য উল্লম্ফন। দেশটির রফতানি বন্ধের ঘোষণায় উদ্বিগ্ন হয় বাংলাদেশও। কেননা বাংলাদেশও ভারত থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ গম আমদানি করে থাকে। তবে গত ১৭ মে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়, গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দিলেও খাদ্য নিরাপত্তার অংশ হিসেবে প্রতিবেশী দেশসহ অন্যান্য দেশ ভারত থেকে এ খাদ্যশস্য সংগ্রহ করতে পারবে। ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে প্রধানত সড়ক ও রেলপথে গম আসবে। তবে কিছু পরিমাণ গম সমুদ্রপথেও আসতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।