পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খলিলুর রহমান : সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী খাদিজা আক্তার নার্গিসকে হত্যাচেষ্টা মামলায় বদরুল আলমের বিরুদ্ধে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) গ্রহণ করেছেন আদালত।
গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে সিলেট মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত এ চার্জশিট গ্রহণ করেন। সিলেট জেলা জজকোর্টের এপিপি অ্যাডভোকেট শামসুল ইসলাম জানান, আদালত চার্জশিট গ্রহণ করে আগামী ২৯ নভেম্বর পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করেছেন। এর আগে গত ৮ নভেম্বর খাদিজা হত্যা চেষ্টা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিলেট নগরীর শাহপরান থানার এসআই হারুনুর রশীদ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
কি আছে বদরুলের বিরুদ্ধে চার্জশিটে?
সিলেট এমসি কলেজ ক্যাম্পাসে খাদিজাকে চাপাতি দিয়ে কোপানোর ঘটনার এক মাস ৫ দিন পর আদালতে ১৩৬ পৃষ্ঠার চার্জশিট দাখিল করা করা হয়েছে। সিলেট অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে জমাকৃত চার্জশিটে ৩৬ জনকে সাক্ষী হিসেবে দেখানো হয়েছে। চার্জশিটে বদরুলের বিরুদ্ধে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাতের কারণে ৩২৪, গুরুতর জখমের কারণে ৩২৬ এবং হত্যাচেষ্টার জন্য ৩০৭ ধারা যুক্ত করা হয়েছে। চার্জশিটে বলা হয়েছে, খাদিজাকে ‘উত্যক্ত করার ধারবাহিকতায়’ চাপাতি দিয়ে তাকে হত্যাচেষ্টা চালিয়েছে বদরুল।
চার্জশিটের বিষয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার জেদান আল মুসা জানান, বদরুলের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতকরণে চার্জশিট দাখিলে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ৩ অক্টোবর এমসি কলেজের পুকুরপাড়ে সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের ¯œাতক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী খাদিজা আক্তার নার্গিসকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অনিয়মিত ছাত্র ও শাবি ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক বদরুল আলম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।