পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
লিজের মেয়াদ শেষ হতেই ওডিশি নৃত্যশিল্পী মায়াধর রাউতকে (৯১) রাস্তায় ছুড়ে ফেলেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গত বুধবার দিল্লির সরকারি আবাসন থেকে মায়াধরকে উচ্ছেদ করা হয়। নৃত্যগুরুর ফ্ল্যাটে ঢুকে রাস্তায় ছুড়ে ফেলা হয়েছে তার যাবতীয় জিনিসপত্র! এমনকি, রাষ্ট্রপতির দেওয়া পদ্মশ্রী সম্মাননাও। দিল্লির রাজপথে পড়ে থাকা পদ্মশ্রী মানপত্রের ছবি ভাইরাল হয়েছে নেটমাধ্যমে।
ঘটনার আকস্মিকতায় হতবাক পদ্মশ্রীপ্রাপক মায়াধর এবং তার পরিবার। অসুস্থ নৃত্যশিল্পীর কন্যা মধুমিতা বলেন, ‘মোদি সরকারের আমলে শিল্পীদের যে কোনও সম্মান নেই, এই ঘটনাই তার প্রমাণ। পাশাপাশি ঘটনার পেছনে রাজনৈতিক অভিসন্ধি থাকতে পারে। কারণ রাজীব গান্ধী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন পদ্মশ্রী সম্মাননা এবং সরকারি আবাসন পেয়েছিলেন মায়াধর।
মোদি সরকারের যুক্তি, আশির দশকে কেন্দ্রীয় সরকারে শিল্পী কোটায় সরকারি আবাসন লিজে পেয়েছিলেন মায়াধর’সহ ২৮ শিল্পী। কিন্তু সেই লিজের মেয়াদ শেষ হয় ২০১৪ সালে। তারপরও মায়াধর’সহ ৮ জন সরকারি আবাসন ছাড়েননি। ফলে উচ্ছেদের নোটিশ জারি করা হয়েছিল।
সরকারের সেই নোটিশ চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মায়াধরেরা। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। আর ঘর ছাড়ার চ‚ড়ান্ত সময়সীমা পর হতেই শুরু হয় উচ্ছেদ প্রক্রিয়া। সূত্র : এনডিটিভি, হিন্দুস্থান টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।