পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনকে হয়রানি বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত রোববার সিবিএস টেলিভিশনের ‘৬০ মিনিটস’ নামের এক অনুষ্ঠানে সমর্থকদের উদ্দেশে এই আহ্বান জানান রিপাবলিকান দলের এই প্রার্থী। নির্বাচনী প্রচারণার সময় আমেরিকায় মুসলিমদের ‘ব্যান’ করে দেয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন ট্রাম্প। তবে হোয়াইট হাউজ দখলের পর নিজের ওয়েবসাইট থেকেই ‘মুসলিম ব্যান’ শব্দটি সরিয়ে দেন তিনি। আর এবার তিনি সমর্থকদের উদ্দেশে ওই আহ্বান জানালেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের পর থেকে আমেরিকায় মুসলিমসহ অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষদের হেনস্তা করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ ওঠে। শুধু তাই নয়, আমেরিকায় বসবাসকারী মুসলিমরা ভয়ে রয়েছেন বলেও সোস্যাল মিডিয়ায় গুঞ্জন শুরু হয়। বিরোধীরা যাতে কোনোভাবেই রিপাবলিকানদের বর্ণবিদ্বেষী এবং ধর্মবিদ্বেষী বলতে না পারে, তার জন্য এবার নিজে সক্রিয় হলেন ট্রাম্প। তিনি সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, ‘তারা যেন কোনোভাবেই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী সংখ্যালঘুদের উত্ত্যক্ত না করে’।
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী মুসলিম এবং বেশ কিছু সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষকে উত্ত্যক্ত করা হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। এর জন্য আমি দুঃখিত। সমর্থকদের বলছি, এসব বন্ধ করুন’।
তবে এর পাশাপাশি তিনি আরো দাবি করেন, সংখ্যালঘুদের যতটা না উত্ত্যক্ত করা হচ্ছে, তার চেয়ে বেশি প্রচার করছে গণমাধ্যম। এমন প্রচারণা গণমাধ্যমেরও বন্ধ করা উচিত। ধর্মের তাস খেলে ক্ষমতা দখল করলেও জয়ের পর ‘সবার প্রেসিডেন্ট’ হতে উদ্যোগী হয়েছেন ট্রাম্প। সূত্র : সিএনএন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।