পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
পবিত্র রমজানকে ঘিরে জমজমাট হয়ে উঠেছে দেশের অন্যতম বৃহৎ কলার হাট কুষ্টিয়ার মধুপুর। দেশব্যাপী এখানকার কলার প্রচুর চাহিদা থাকায় প্রতিদিনই ঢাকাসহ সারাদেশে প্রায় ৫০ ট্রাক কলা সরবরাহ হচ্ছে। এতে লাভবান হচ্ছেন এ অঞ্চলের কৃষক। কষ্টার্জিত ফলের ভালো দাম পেয়ে খুশি কৃষক। এদিকে, প্রচুর লাভজনক এ কলা চাষে বিপ্লব ঘটাতে কাজ করে যাচ্ছে জেলা কৃষি অধিদফতর।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়কের পাশেই অবস্থিত মধুপুর কলার হাট। মাসের ৩০ দিনই বসে দেশের অন্যতম বৃহৎ এই কলার হাট। খুব সকাল থেকে এ হাটে সবরি, চাপা সবরি, সাদা সবরি, জয়েন্ট কলা, চাপা কলাসহ বিভিন্ন নামের কলা নিয়ে আসতে থাকে কুষ্টিয়াসহ আশপাশের ছয় জেলার কৃষক ও ব্যাপারীরা। পবিত্র রমজান মাসকে ঘিরে এখানকার কলার চাহিদা বেড়েছে দ্বিগুণ। বর্তমানে প্রতিদিনই ঢাকাসহ সারা দেশে প্রায় ৫০ ট্রাক কলা সরবরাহ হচ্ছে এ হাট থেকে। এখানে প্রতি কাঁদি কলা বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত। এতে লাভবান হচ্ছেন এ অঞ্চলের কৃষক।
প্রতিদিন খুব সকালেই ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে কলা কিনতে মধুপুর কলার হাটে আসেন ব্যাপারীরা। এখানকার কলা অনেক সুস্বাদু। দেশব্যাপী এর চাহিদাও রয়েছে প্রচুর। এজন্য দীর্ঘদিন ধরে এখান থেকে কলা নিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করে থাকেন বলে জানিয়েছেন ব্যাপারীরা। তবে এবার কলার দাম অনেক বেশি বলেও দাবি তাদের।
হাটের ইজারাদার কাজী আব্দুস সাত্তার জানান, দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে চলে আসছে মধুপুর কলার হাট। বর্তমানে এ হাট থেকে বছরে ৭০ থেকে ৭৫ লাখ টাকা ইজারা পায় সরকার। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে এখানে আসা ব্যাপারী ও কৃষকের নিরাপত্তা দিতে বদ্ধপরিকর তারা। তবে বর্জ্য ফেলা ও ব্যাপারীদের থাকার ব্যবস্থাসহ হাটের সংস্কারের দাবির কথাও জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।