পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীতে চুরি-ছিনতাই করে নেওয়া মোবাইল ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইক্যুপমেন্ট আইডেন্টিটি (আইএমইআই) নম্বর পাল্টে কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, এদের একজন চোর-ছিনতাইকারীদের কাছ থেকে মোবাইল সংগ্রহ করেন। দুই জন আইএমইআই নম্বর পাল্টে সেগুলো অপরাধী চক্রের কাছে আবার বিক্রি করেন।
গত বুধবার রাতভর রেয়াজউদ্দিন বাজারে অভিযান চালিয়ে তিন জনকে গ্রেফতার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। তারা হলো- রেয়াজউদ্দিন বাজারের রয়েল প্লাজার ইনোভেটিভ ফোন কেয়ার নামে একটি দোকানের মালিক হাবিবুল্লাহ মিসবাহ (২৫) ও তার কর্মচারী মো. রাশেদ (২০) এবং মো. সাজ্জাদ (২০) নামে আরেক যুবক। তাদের কাছ থেকে ১১৭টি চোরাই মোবাইল ও আইএমইআই নম্বর পাল্টানোর বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, সাজ্জাদ চোর-ছিনতাইকারীদের কাছ থেকে মোবাইল সংগ্রহ করে হাবিবুল্লাহকে দেয়। হাবিবুল্লাহ ও রাশেদ মিলে মোবাইলের আইএমইআই নম্বরসহ যাবতীয় তথ্য পাল্টে ফেলে। একটি মোবাইলের প্রকৃত শনাক্তকরণ তথ্য পাল্টাতে তাদের সময় লাগে মাত্র এক মিনিট। এরপর মোবাইলগুলো তারা অন্তত ছয় মাস নিজেদের হেফাজতে খুবই গোপন স্থানে রেখে দেয়।
ততদিনে যার মোবাইল চুরি বা ছিনতাই হয়েছে তিনি সেটির সন্ধান বন্ধ করে দেন। আইএমইআই নম্বর পাল্টে ফেলায় পুলিশের পক্ষেও সেটি শনাক্ত করা সহজ হয় না। ছয় মাস পর সেই মোবাইল আবার বিক্রি হয় সন্ত্রাসী চক্রের কাছে। গ্রেফতার তিনজনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।