পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
৬৬ কোটি টাকা ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর এবং হস্তান্তর (মানিলন্ডারিং) মামলায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্রোকারেজ হাউজ ‘বানকো সিকিউরিটিজ’র চেয়ারম্যান আব্দুল মুহিতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তার পাসপোর্ট জমা রাখতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া জামিনে থাকা আব্দুল মুহিতের জামিন বাতিল করা হবে না-এই মর্মে রুল জারি করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)র আপিলের প্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিচারপতি মো: নজরুল ইসলাম তালুকদার এবং বিচারপতি কাজী মো: ইজারুল হক আকন্দের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান। সরকারের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিনউদ্দিন মানিক।
এর আগে গত বছর ৩০ জুন গ্রাহকের ৬৬ কোটি টাকা সরানোর অভিযোগে আব্দুল মুহিতকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এর আগের দিন সকালে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশ আবদুল মুহিতকে আটক করে।
ডিএসই সূত্র জানায়, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ নিয়মিত মনিটরিংয়ের অংশ হিসেবে বানকো সিকিউরিটিজে থাকা সমন্বিত গ্রাহক হিসাবের তথ্য খতিয়ে দেখে। তখন স্টক এক্সচেঞ্জের মনিটরিং বিভাগ তাদের সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে প্রাথমিকভাবে ৬৬ কোটি টাকার ঘাটতি দেখা যায়। এ ঘটনায় দুদক মামলা দায়ের করে। পরে এই মামলায় বিচারিক আদালত থেকে জামিনে কারামুক্ত হন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।