পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যারই জয় হোক না কেন সেলিব্রেশন হবে নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটনে। ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের যদি আসে জয় তাহলে তার উদযাপন হবে জ্যাকব জেভিটস সেন্টারে। হাডসন নদীর তীরে কাচ ও আলোয় তৈরি দৃষ্টিনন্দন ভবন প্রস্তুত তার নিজের চমৎকারিত্ব নিয়েই। চারদিকে কড়া প্রহরায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ। কাচের বাড়িটি ঘিরে তৈরি করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তাবলয়। ব্রডকাস্ট মিডিয়াগুলো তাদের সম্প্রচার যন্ত্রপাতি সাজিয়ে নিয়েছে। তবে কোনো সংবাদকর্মীকে সেখানে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।
এদিকে প্রস্তুত ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচন রাতের সেলিব্রেশন কেন্দ্রটিও। এটিও নিউ ইয়র্ক সিটির ম্যানহাটনে। নিউ ইয়র্ক হিলটন মিডটাউনই হতে যাচ্ছে এই কেন্দ্র। দু’পক্ষের আয়োজনের বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে আড়ম্বর কিছুটা কম। কেউ কেউ এও বলছেন, নিজেকে মাল্টি বিলয়নিয়র দাবি করা ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য তার জয়ের (যদি হয়) সেলিব্রেশনের আয়োজনটা একটু ফিকে হয়ে গেছে।
তবে সমালোচকরা যাই বলুক, এই হোটেলের ২৪ হাজার বর্গফুটের বিশাল বলরুমে ডোনাল্ড ট্রাম্পই যে কেবল তার নির্বাচন-রাত্রির অনুষ্ঠান করছেন তা নয়। জন এফ কেনেডিসহ অনেক প্রেসিডেন্টই তাদের বিজয়ের ভাষণ দিয়েছেন এই হিলটন থেকে। আর নিউ ইয়র্কের বাসিন্দা হিসেবে ম্যানহাটনের এই বিখ্যাত সেন্টারেই হতে পারে ট্রাম্পের সম্ভাব্য বিজয় উদযাপন। অন্যদিকে হিলারি ক্লিনটনের আয়োজন যে ক্রিস্টাল প্যালেসে সেটি হাডসন নদীর তীরে ৬টি ব্লক নিয়ে নির্মিত। অত্যন্ত ঝলমলে। নির্বাচন রাতে হাডসনের ওপর অসংখ্য আতশবাজিতে ভরিয়ে তোলার প্রাথমিক পরিকল্পনা অবশ্য শেষ পর্যন্ত বাতিল করেছে হিলারি ক্লিনটন ক্যাম্পেইন। সূত্র : ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।