পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টফ রিপোর্টার : স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, জাতীয় স্বাতন্ত্র্য, জনগণের অধিকার রক্ষার অঙ্গীকার নিয়ে যথাযথ মর্যাদায় সারা দেশে ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালন করেছে বিএনপি। দিবসটি উপলক্ষে দলটি নানা আয়োজন করে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে দিবসটি উপলক্ষে ভোরে বিএনপির নয়াপল্টনের কার্যালয় ও গুলশানে দলের চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে দলীয় পতাকা তোলা হয়। বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের পোস্টার এবং জাতীয় দৈনিকে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।
টুইটারে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া শুভেচ্ছা দিয়েেেছন। তিনি লিখেছেন, ‘সৈনিক-জনতার মহান বিপ্লব ও সংহতির দিনে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, জাতীয় স্বাতন্ত্র্য, জনগণের অধিকার রক্ষা হোক আজকের অঙ্গীকার’।
দিবসটির স্মরণে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। বেলা সাড়ে ১১টায় দলীয় নেতাদের নিয়ে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়ার মাজারে ফুল দেন। পরে শহীদ নেতার রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাতেও অংশ নেন তিনি।
এ সময় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সিনিয়র নেতা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, রুহুল আলম চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, আহমেদ আজম খান, আমান উল্লাহ আমান, জয়নুল আবদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, রুহুল কবির রিজভী, মাহবুবউদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, কায়সার কামাল, কাজী আসাদুজ্জামান আসাদ, আব্দুল আউয়াল খান, নাজিমউদ্দিন আলম, কামরুজ্জামান রতন, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, আব্দুস সালাম, আফরোজা আব্বাস, সাইফুল আলম নিরব, ড. মারুফ, শাম্মী আক্তার, আ ক ম মোজাম্মেল, মাহবুবুল হাসান ভূইয়া পিংকু, শাহজাহান মিয়া সম্রাটসহ অঙ্গসংগঠনের সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সন শেরেবাংলা নগর মাজার প্রাঙ্গণে পৌঁছার আগে দলীয় নেতাকর্মীরা ‘স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া, লও লও লও সালাম, এক জিয়া লুকান্তরে লক্ষ জিয়া ঘরে ঘরে; খালেদা জিয়ার ভয় নাই রাজপথ ছাড়ি নাই’; শহীদ জিয়ার বাংলাদেশে তারেক ফিরবে বীরেরবেশে’ ইত্যাদি সেøাগান দেয়। তাদের হাতে ছিলো ব্যানার ফেস্টুন। পুরো মাজার চত্বর নেতাকর্মীদের ঢল নামে, সেøাগানে মুখরিত হয়। এদিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি না পেয়ে নয়াপল্টনে অনুমতির অপেক্ষা করছে দলটি।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। বেলা সাড়ে ১১টায় দলীয় নেতাদের নিয়ে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়ার মাজারে ফুল দেন। পরে শহীদ নেতার রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাতেও অংশ নেন তিনি।
এ সময় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সিনিয়র নেতা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, রুহুল আলম চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, আহমেদ আজম খান, আমান উল্লাহ আমান, জয়নুল আবদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, রুহুল কবির রিজভী, মাহবুবউদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, কায়সার কামাল, কাজী আসাদুজ্জামান আসাদ, আব্দুল আউয়াল খান, নাজিমউদ্দিন আলম, কামরুজ্জামান রতন, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, আব্দুস সালাম, আফরোজা আব্বাস, সাইফুল আলম নিরব, ড. মারুফ, শাম্মী আক্তার, আ ক ম মোজাম্মেল, মাহবুবুল হাসান ভূইয়া পিংকু, শাহজাহান মিয়া সম্রাটসহ অঙ্গসংগঠনের সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সন শেরেবাংলা নগর মাজার প্রাঙ্গণে পৌঁছার আগে দলীয় নেতাকর্মীরা ‘স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া, লও লও লও সালাম, এক জিয়া লুকান্তরে লক্ষ জিয়া ঘরে ঘরে; খালেদা জিয়ার ভয় নাই রাজপথ ছাড়ি নাই’; শহীদ জিয়ার বাংলাদেশে তারেক ফিরবে বীরেরবেশে’ ইত্যাদি সেøাগান দেয়। তাদের হাতে ছিলো ব্যানার ফেস্টুন। পুরো মাজার চত্বর নেতাকর্মীদের ঢল নামে, সেøাগানে মুখরিত হয়। এদিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি না পেয়ে নয়াপল্টনে অনুমতির অপেক্ষা করছে দলটি।
রাজশাহীতে পুলিশি বাধা
রাজশাহী ব্যুরো : রাজশাহীতে পুলিশি ঘেরাওয়ের মধ্যদিয়ে ৭ নভেম্বর ‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালন করেছে মহানগর বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন। সকালে মহানগরীর মালোপাড়াস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভুবন মোহনপার্ক শহীদ মিনারে কর্মসূচি পালন করতে নেতাকর্মীরা গেলে বাধা দেয় পুলিশ। পরে দলীয় কার্যালয়ের নিচে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে কর্মসূচির অনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিএনপির উপদেষ্টাম-লীর সদস্য ও মহানগর সভাপতি মিজানুর রহমান মিনু। জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন মিজানুর রহমান মিনু এবং মহানগর সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. শফিকুল হক মিলন। পরে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা ও মরহুম প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানসহ সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। বিকেলে মহানগর কার্যালয় দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
খুলনায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
খুলনা ব্যুরো : বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গতকাল বিকেলে নগরীর কে ডি ঘোষ রোডে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহানগর সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু। বক্তৃতা করেন কেসিসির মেয়র মনিরুজ্জামান মনি, কাজী সেকেন্দার আলী ডালিম, মীর কায়সেদ আলী, শেখ মোশারফ হোসেন, জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, সিরাজুল ইসলাম, ফখরুল আলম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, আরিফুজ্জামান অপু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, রেহানা ইসা, শফিকুল আলম তুহিন, আজিজুল হাসান দুলু ও আব্দুর রহিম বক্স দুদু প্রমুখ।
সিলেটে আলোচনা সভা
সিলেট অফিস : বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম বলেছেন- মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বাংলাদেশ এক সূত্রে গাথা। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর না হলে বাংলাদেশের ইতিহাস ভিন্নরকম হতে পারতো। যতদিন স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ থাকবে, এর ইতিহাসে ৭ নভেম্বর একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে থাকবে। গতকাল সোমবার জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।