পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাতক্ষীরা জেলা সংবাদদাতা : নিজ জন্মভূমি সাতক্ষীরার রসুলপুরের মাটিতে স্ত্রী আনোয়ারা খানমের পাশে শোক আর শ্রদ্ধায় পারিবারিক কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হয়েছেন শিশুবন্ধু একুশে পদকপ্রাপ্ত জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান।
সোমবার (৭ নভেম্বর) সকাল সোয়া ১০টায় সাতক্ষীরা শহরের রসুলপুর হাইস্কুলের মাঠে ৬ষ্ঠ জানাযা নামাজ শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। এর আগে সাতক্ষীরাবাসীর ভালবাসায় সিক্ত হন ডা. এমআর খান। তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে ছুটে আসেন জেলার সর্বস্তরের মানুষ। নামাজের জানাযা পরিচালনা করেন, সাতক্ষীরা আহলে হাদীস জামে মসজিদের পেশ ইমাম অধ্যক্ষ ওবায়েদুল্লাহ্।
এর আগে সকালে লাশ রসুলপুর হাইস্কুলের মাঠে পৌঁছানোর পর তার কফিনে সাতক্ষীরার সর্বস্তরের জনগণ শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। একে একে জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম আর খান এর লাশ শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেন, জেলা পরিষদ প্রশাসক সাবেক এমপি মুনছুর আহমেদ, সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য এডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, সাতক্ষীরা-৪ আসনের সংসদ সদস্য স, ম জগলুল হায়দার, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দিন, পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন, পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি নাছিম ফারুক খান মিঠু, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ মোঃ আব্দুস সবুর, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ আসাদুজ্জামান বাবু প্রমুখ।
নামাজে জানাযার পূর্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন, অধ্যাপক ডাঃ এম আর খান এর ভাই বিশিষ্ট সাংবাদিক আবেদ খান, বাংলাদেশ শিশুস্বাস্থ্য ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ডাঃ শহিদুল্লাহ, ফিফা রেফারী তৈয়ব হাসান বাবু প্রমুখ। জানাযায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম আর খান এর একমাত্র কন্যা দৌলতুন্নেসা ম্যান্ডি, জামাতা ফারুক হোসেন।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডাঃ এম আর খানের মৃত্যু হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।