পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নির্বাচনসহ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে সীমা লংঘন না করতে ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি কূটনীতিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সরকার। গতকাল মঙ্গলবার সরকারের এমন অবস্থান জানিয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, পরামর্শ গ্রহণযোগ্য তবে শিষ্টাচার না মানা হলে ঢাকায় কর্মরত বিদেশী কূটনীতিকদের সতর্ক করা হবে।
বাংলাদেশের পর পর দুটি জাতীয় নির্বাচন এককভাবে হওয়ায় উন্নয়নসহযোগী দেশগুলো সেগুলোকে বিতর্কিত নির্বাচন বলছে। ফলে তারা আগামী জাতীয় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক দেখতে চায়। এ নিয়ে তারা আগ্রহের কথাও জানিয়েছেন। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যু নিয়ে বিদেশি বন্ধুদের আগ্রহ বরাবরের। নির্বাচন সামনে রেখে সেই আগ্রহ জানান দিচ্ছেন কূটনীতিকরা। নির্বাচন কমিশন গঠন আর নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলতে শুরু করেছেন উন্নয়ন সহযোগিরা।
যদিও রাজনৈতিক, কূটনৈতিক আর বাণিজ্যিক সম্পর্কের বিবেচনায় কৌশলগত কারণেই একেক দেশের অবস্থান একেক রকম। উপ-আঞ্চলিক, আঞ্চলিক কিংবা বৈশ্বিক কূটনীতির সাথেও যা পরিবর্তনশীল। তবে বিষয়টি ভালোভাবে দেখছে না বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। তিনি বলেন, আমরা কখনোই চাইবো না আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বাইরের কোন রাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ থাকুক। আমাদের সকলকে আরও সংযত হওয়া দরকার, যাতে করে আমাদের নিজেদের সমস্যাগুলো আমরা নিজেরাই সমাধান করতে পারি।
উন্নয়ন অংশীদার হলেও কূটনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত হলে বিদেশী কূটনীতিকদের সতর্ক করে দেওয়ার কথাও জানান তিনি।
মোমেন আরও বলেন: যেহেতু তোমরা (বিদেশী কূটনীতিক) আমাদের উন্নয়ন সহযোগি। তাই বাংলাদেশ নিয়ে তাদের আগ্রহ থাকতে পারে কিন্তু আগ্রহ থাকা আর লেকচার দেওয়া আলাদা জিনিস। তারা যদি কোন রকম সীমা লংঘন করে থাকে, অবশ্যই আমরা তাদের সাবধান করে দেবো।
দুই দেশের সম্পর্ক হুমকির মধ্যে পড়ে- এমন আচরণ না করারও পরামর্শ দেন পররাষ্ট্র সচিব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।