পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তামাকপণ্যের উৎসকর হার এবং মূল্যবৃদ্ধিতে তামাক পণ্যের চেয়ে ক্ষতিকর মাদকদ্রব্যের ব্যবহার বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। তিনি বলেন, শুধু দাম বাড়িয়ে তামাকজাত পণ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। মূল্যবৃদ্ধি করে যুব সমাজকে ফেনসিডিল ও হেরোইনের মতো মরণঘাতী নেশায় ঠেলে দেওয়া ঠিক হবে না বলেও মনে করেন তিনি।
সম্প্রতি এনবিআরের সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের সংগঠন অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া অ্যালায়েন্সের (এটিএমএ-আত্মা) প্রাক-বাজেট আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, যখন গাঁজা সুলভ ছিল, তখন হেরোইনসহ অন্যান্য মারাত্মক ক্ষতিকর নেশা এবং মানুষ খুনের মতো অপরাধ কেমন ছিল? বর্তমানে সে পরিস্থিতি কেমন দাঁড়িয়েছে?-তা স্টাডি করা দরকার। তিনি বলেন, আমি গাঁজার পক্ষে নই। কিন্তু গাঁজা দিয়ে হেরোইন, ইয়াবা ও ফেনসিডিল ঠেকানো গেলে আমি গাঁজার পক্ষে।
সিগারেটের দাম বাড়লে নিম্নবিত্ত পরিবারে খরচ বাড়বে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সিগারেটের পেছনে বেশি খরচের কারণে সেসব পরিবারের শিশুরা পর্যাপ্ত প্রোটিন থেকে বঞ্চিত হবে। সিগারেটকে নাগালের বাইরে রেখে অন্য নেশার দিকে তরুণসমাজ ধাবিত হোক সেটা আমি চাই না। জনস্বাস্থ্য বিবেচনা করেই সিগারেটের বিষয়ে সিদ্বান্ত নেওয়া হবে।
তামাক বিরোধী সংগঠনগুলোকে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, আপনারা তামাকের দাম বৃদ্ধির কত কথা বললে তামাক কোম্পানিগুলো খুশি হয়, আমরাও খুশি হই। কিন্তু তামাকের মূল্যবৃদ্ধির ফলে তামাক নিয়ন্ত্রণে আসবে এ ধারণা থেকে আপনাদের বের হয়ে আসতে হবে। তিনি দাম বাড়িয়ে তামাক নিয়ন্ত্রণের কারণে অন্যান্য ক্ষতিকর নেশা আরও বাড়ছে কি না, সে সম্পর্কে জানার অনুরোধ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।