পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, আজকে সেই রাজনীতি দরকার, যে রাজনীতি সমাজ বদল করতে পারবে। এ জন্য বিকল্প বাম রাজনীতি প্রয়োজন। গতকাল (শুক্রবার) জাতীয় প্রেসক্লাবে গণসংহতি আন্দোলনের সাংগঠনিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, যাঁরা বিপ্লবী হতে চান, তাঁদের জ্ঞানের চর্চা করতে হবে। দেশের ও আন্তর্জাতিক ইতিহাস জানতে হবে। কেবল রেটরিক (বাগাড়ম্বর) কিংবা আড়ম্বর দিয়ে বিপ্লব হয় না। যারা বিপ্লবী, তাদের অত আড়ম্বরের প্রয়োজন হবে না। যারা বিপ্লবী তাদের ঐক্য হবে জ্ঞানের ভিত্তিতে, তত্ত্বের ভিত্তিতে। তারা দেশের মানুষকে চিনবে।
তিনি আরো বলেছেন, শিক্ষার বিস্ফোরণ হচ্ছে, জিপিএ-৫ পাচ্ছে, গোল্ডেন হচ্ছে। কিন্তু তার ভেতরে মান নেমে যাচ্ছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তরের মতো সমাজে জ্ঞানের মানও নেমে যাচ্ছে। এখন বাংলাদেশে জ্ঞানের চর্চা নেই।
তেল-গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব আনু মুহাম্মদ বলেন, সরকার কোনো জায়গায় আছে, কোনো জায়গায় নেই। নাসিরনগরে সরকারকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু হামলাকারীদের খুঁজলে সেখানে সরকারকে পাব। রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র নিয়ে তিনি বলেন, এই কেন্দ্র করার জন্য রাশিয়ার কাছ ঋণ নেয়া হচ্ছে ৯৬ হাজার কোটি টাকা। এটি এমন একটি প্রকল্প, যার নিরাপত্তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। ওই রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের যথাযথ নিরাপত্তাব্যবস্থা করতে হলে সেখান থেকে দেড় কোটি মানুষকে সরাতে হবে। আর পারমাণবিক বর্জ্যসহ ওই এলাকার মানুষ নানান ঝুঁকিতে থাকবে। আর লাখো কোটি টাকার ঋণও জনগণকে বহন করতে হবে। গণসংহতি আন্দোলনের সাংগঠনিক সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর আহমেদ কামাল, গণসংহতি আন্দোলনের নেত্রী তাসলিমা আখতার প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।