পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত ও জেলহত্যা মামলায় সন্দেহভাজন মোহাম্মদ খায়রুজ্জামানকে ঢাকায় ফেরত পাঠানো আটকে দিয়েছে মালয়েশিয়ার একটি আদালত। দেশটির অভিবাসন ডিপার্টমেন্ট তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে চায়। কিন্তু এর বিরুদ্ধে অন্তবর্তী আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের বিচারক মোহাম্মদ জাইনি মাজলান। ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে’কে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন মালয় মেইল।
বিচারক মাজলান আশা প্রকাশ করেন অভিবাসন বিভাগ বিষয়টি তাদের নিজেদের হাতে তুলে নেবে না। এতে আরও বলা হয়, প্রায় এক দশক ধরে মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে বসবাস করছেন মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান। তিনি সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। কিন্তু তাকে দেশে ফেরত পাঠাতে চায় দেশটির অভিবাসন ডিপার্টমেন্ট। এর বিরুদ্ধে করা হেবিয়াস করপাস আবেদনের শুনানি হয় আজ মঙ্গলবার। তাতে বিচারক ওই নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও অভিবাসন ডিপার্টমেন্ট মিয়ানমারের কমপক্ষে এক হাজার আটক নাগরিককে গত বছর ফেরত পাঠায়। মোহাম্মদ খায়রুজ্জামানের আইনজীবী এডমুন্ড বন এ ইস্যুটি এ সময় আদালতে তুলে ধরার পর ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টকে নির্দেশ অমান্য করার বিষয়ে সতর্ক করেছেন ওই বিচারক। তার ভাষায়- আমি আশাকরি এসব বিষয় অভিবাসন বিভাগ তাদের নিজেদের হাতে তুলে নেবে না।
একই সময়ে অন্তবর্তী এই স্থগিতাদেশের বিষয়ে এটর্নি জেনারেলের চেম্বারে যাওয়ার কথা অভিবাসন ডিপার্টমেন্টের ফেডারেল কাউন্সেল ওং সিউ মুনের। মোহাম্মদ খায়রুজ্জামানের হেবিয়াস করপাসের বিষয়ে শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে আগামী ২০ মে। উল্লেখ্য, মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাই কমিশনারের কার্ডধারী একজন ব্যক্তি। ১০ ফেব্রুয়ারি তাকে আমপাং এলাকায় বাসভবন থেকে সকালে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।