পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ওয়াসার পানির মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিল করে কমানোর দাবিতে নাগরিক সমাবেশ করেছে সাধারণ নাগরিক সমাজ। এই দাবিতে গতকাল রোববার কাওরান বাজার ওয়াসা ভবনের সামনে বাংলাদেশ সাধারণ নাগরিক সমাজের ব্যানারে সমাবেশ করা হয়। উক্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন আহমেদ। প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাইফুল ইসলাম, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, সিপিবির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিক, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু, কর্মসংস্থান আন্দোলনে চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন, সিয়ামের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান হীরা, মোবাইল রিচার্জ এসোসিয়েশনের সভাপতি হাফিজুল ইসলাম বুলু, এছাড়া সংগঠনের সদস্য শাহজাহান সিরাজ, শেখ ফরিদ উজ্জামান, রোটার জামিল প্রমুখ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, ওয়াসার পানির মূল্য ২০ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হঠকারী। এমনিতেই ময়লা দুর্গন্ধযুক্ত পানি এবং কোন কোন এলাকায় সরবরাহ না থাকলেও গ্রাহকের কাছ থেকে ঠিকই অর্থ আদায় করা হয়। তারপরও করোনা মহামারীর মধ্যেও দুই দফা মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে যা অমানবিক। কিন্তু লোকসানের পরিমাণ ও সমানতালে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতেই প্রমাণিত হয় কেবলমাত্র মূল্যবৃদ্ধি সমস্যা সমাধানের উপায় নয়। বর্তমানে ১ হাজার লিটার পানির উৎপাদন খরচ পরে ২৫ টাকায় বিক্রি করা হয় ১৫ টাকায়, বাকি ১০ টাকা সরকার ভর্তুকি প্রদান করে। আমরা মনে করি এক টাকাও ভর্তুকির প্রয়োজন নেই এবং মূল্য আরো কমিয়ে নাগরিক সেবার মান বৃদ্ধি করে ওয়াসাকে লাভজনক করা সম্ভব। যে পরিমাণ পানি উৎপাদিত হয় সে পরিমাণ পানি বিক্রি করা হয় কিনা এইসব মিলালেই একটি ধারণা পাওয়া যাবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।