পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোর দাম বাড়ানোর প্রস্তাব আমলে নিয়ে আগামী ২১ মার্চ থেকে চার দিন গণশুনানির প্রাথমিক তারিখ নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। ২১ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত এই শুনানি হতে পারে বলে কমিশন সূত্র নিশ্চিত করেছে। কমিশনের এক সদস্য জানান, আমরা চার দিনের গণশুনানির জন্য তারিখ নির্ধারণ করেছি। হল বুকিং করার চেষ্টা করছি। পেলে চূড়ান্ত করে গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। তিনি জানান, পেট্রোবাংলা এখনও সব তথ্য দেয়নি। আমরা বারবার চিঠি দিচ্ছি। আশা করছি এরমধ্যে সব তথ্য পাওয়া যাবে। তাই বিতরণ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাব আমলে নেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, দেশের ৬টা বিতরণ কোম্পানির গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব কমিশনে জমা দিয়েছে। একই সাথে গ্যাস সঞ্চালন কোম্পানি জিটিসিএল-এর সঞ্চালন চার্জ বৃদ্ধির প্রস্তাবও জমা হয়েছে। বিতরণ কোম্পানিগুলো গত মাসে গ্যাসের খুচরা মূল্য ১১৭ শতাংশ বা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়ানোর প্রস্তাব বিইআরসিতে কাছে পাঠিয়েছে। তাতে রান্নার জন্য দুই চুলার সংযোগে ৯৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার ১০০ টাকা এবং এক চুলার ব্যয় ৯২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে দুই হাজার টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। শিল্প, সিএনজি, বিদ্যুৎ, ক্যাপটিভ গ্যাসের দামও বাড়ানোর প্রস্তাব ছিল বিতরণ কোম্পানিগুলোর। এরপর কমিশন একটি কারিগরি কমিটি গঠন করে।
সবশেষ ২০১৯ সালের ৩০ জুন গ্যাসের দাম বাড়িয়েছিল বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। বাসাবাড়িতে দুই চুলার খরচ ৮০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯৭৫ টাকা আর এক চুলার খরচ ৭৫০ টাকা থেকে ৯২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। এ ছাড়া সিএনজি গ্যাসের দাম নির্ধারণ করা হয় প্রতি ঘনমিটার ৪৩ টাকা এবং বিদ্যুৎ ও সারের জন্য ৪ টকা ৪৫ পয়সা। হোটেল রেস্তোরাঁয় প্রতি ঘনমিটার ২৩ টাকা, ক্যাপটিভ পাওয়ারে ১৩ টাকা ৮৫ পয়সা, শিল্প ও চা বাগানে ১০ টাকা ৭০ পয়সা, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে ১৭ টাকা ৪ পয়সা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।