পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখার জন্য মুক্তিযুদ্ধের ৯ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর (অব:) এম এ জলিলকে স্বাধীনতা পুরস্কার (মরণোত্তর) দেয়ার দাবি জানায় বরিশাল বিভাগ সমিতি, ঢাকা। গতকাল বুধবার ফার্মগেটস্থ মালেক টাওয়ারে মেজর এম এ জলিল-এর জন্মদিবস উপলক্ষে আয়োজিত বরিশাল বিভাগ সমিতির আলোচনা সভা থেকে সরকারের নিকট এ দাবি জানানো হয়।
উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন বরিশাল বিভাগ সমিতির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: জিয়াউল কবির দুলু। আলোচনায় অংশ নেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুস ছোবহান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আতিকুর রহমান টুলু, বীর মুক্তিযোদ্ধা আ: রাজ্জাক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জাফর খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: শাহ আলম, খন্দকার আবু জাফর, মো: আবুল কালাম প্রমুখ। বক্তারা বলেন, মেজর এম এ জলিল ১৯৪২ সালে ৯ ফেব্রুয়ারি বরিশাল জেলার উজিরপুরে নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একজন রাজনীতিবিদ, স্বাধীনচেতা ও দেশপ্রেমিক সামরিক কর্মকর্তা। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ৯ নং সেক্টরে সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। বক্তারা আরো বলেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র সেক্টর কমান্ডার মেজর এম এ জলিল প্রথম রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। যার জন্য তাকে কারাবরণ করতে হয়েছিল। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।