পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, প্রবীণ রাজনীতিবিদ এবং বরেণ্য আইনজীবী অ্যাডভোকেট বদিউল আলমের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। তিনি ১৯২৬ সালে চন্দনাইশ থানার ফতেহনগর গ্রামে সম্ভ্রান্ত শিকদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৬ সালে গ্রাজ্যুয়েশন লাভ করেন। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সাথে এল.এল.বি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধকালীন চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পরবর্তীতে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭২ সালে তিনি চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সহ-সভাপতি ও ১৯৮১ সালে সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু ল’টেম্পলে (আইন কলেজ) তিনি বছরাধিককাল অবৈতনিক শিক্ষকতার দায়িত্ব পালন করেন।
দীর্ঘ পাঁচ দশক আইন পেশায় তার অধীনে শতাধিক আইনজীবী জুনিয়র হিসাবে কাজ করেছেন যারা বর্তমানে সিনিয়র আইনজীবী হিসাবে সুপ্রিম কোর্ট এবং চট্টগ্রাম বারে সাফল্যের সাথে কর্মরত আছেন। তিনি ‘বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি’, ‘জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি’, ‘মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি’ ‘চট্টগ্রাম অর্পণা চরণ গার্লস হাই স্কুল পরিচালনা কমিটি’, পটিয়া কলেজ অর্গানাইজিং কমিটি, কদম মোবারক মুসলিম এতিম খানাসহ বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক সংস্থার আজীবন সদস্য ছিলেন। এছাড়া নিজ গ্রাম ফতেহনগরে ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিনি শরীফুন্নেসা নজির উদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও একটি প্রাইমারি স্কুল, একটি মাদরাসা ও তৎসংলগ্ন একটি লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা করেন। এ উপলক্ষে ‘এডভোকেট বদিউল আলম স্মৃতি পরিষদ’ চন্দনাইশে এক দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেছেন। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।