পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ইনকিলাব ডেস্ক ঃ দেশের পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আসার আভাস মিলছে। বিনিয়োগ সমন্বয় বিষয়ে জটিলতা কেটে যাওয়ার পাশাপাশি সরকারসহ সংশ্লিষ্ট মহলের নানামুখী ইতিবাচক পদক্ষেপের কারণে দেশের চাইতে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা বেশি পুঁজিবাজারে সক্রিয় হয়েছেন। যার কারণে চলতি বছরের ১০ মাসে (জানুয়ারি-অক্টোবর) বিদেশী লেনদেন বেড়েছে। বিশেষ করে বিদেশী বা প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের পোর্ট ফোলিওতে শেয়ার কেনার পরিমাণ বেড়েছে । ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের তথ্যানুসারে আলোচিত সময়ে বিদেশী বিনিয়োগ বেড়েছে ১৩০০ কোটি টাকা। পেুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, এটি আমাদের বাজারের জন্য একটি শুভ লক্ষণ। আগামী দিনগুলোতে আমাদের বাজার আরো ভাল হবে। কেননা স্টাবিলিটি বাড়ার ফলে বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো ডিএসই’র স্ট্রাটেজিক পার্টনার হওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বিদেশিদের এ আগ্রহ প্রকাশ পুঁজিবাজারের জন্য শুভ লক্ষণ। পাশাপাশি বিদেশীরা অন্যান্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশকে এখন বেশি লাভজনক মনে করে। তাই তাদের বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে বলেও মনে করছেন তারা। প্রাপ্ত তথ্য মতে, দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) চলতি বছরের ১০ মাসে ডিএসইতে বিদেশী ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ৭ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন করেছেন। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬ হাজার ১৩০ কোটি ৫৫ লাখ টাকার। সে হিসেবে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের (বিদেশী ও প্রবাসী) ১ হাজার ৩ কোটি ৩ লাখ টাকার বা ১৬ শতাংশ আর্থিক লেনদেন বেড়েছে। এদিকে চলতি বছর বিক্রয়ের চেয়ে ৮০৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকার ক্রয়ের পরিমাণ বেশি হয়েছে। এ সময় বিদেশী ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ৩ হাজার ৯৬৭ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট ক্রয় এবং ৩ হাজার ১৬৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকার বিক্রয় করেছেন। -ওয়েবসাইট
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।