পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এ বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে বলে আশা ব্যক্ত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের মানুষ বুস্টারসহ টিকার পরিপূর্ণ ডোজ পাবে। এ বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে।’
করোনার সব টিকাই কার্যকর উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যে টিকা পাওয়া যাবে, সেটি নিতে হবে।
তিনি জানান, দেশের ১৪ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এরমধ্যে ৭০ শতাংশ মানুষ টিকা পেয়েছে। টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে।
প্রথম ডোজ ১০ কোটি, দ্বিতীয় ডোজ প্রায় ৭ কোটি, শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো (টিকা) দেওয়া হয়েছে। টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
জাহিদ মালেক বলেন, এখন পর্যন্ত সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পেয়েছি। ১০ কোটির মতো টিকা এখনও হাতে আছে।
দেশে দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ এখনও টিকা নেননি। সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
মন্ত্রী বলেন, শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করব, সে বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত হবে।
হাসপাতাল পরিস্থিতি তুলে ধরে তিনি বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেওয়ার কারণে মৃত্যুহার সেভাবে বাড়েনি।
স্বতঃস্ফূর্তভাবে টিকা নেওয়ায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়, সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পরুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।