পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের প্রথম হাইব্রিড পদ্ধতিতে রক্তনালীর চিকিৎসা সম্পন্ন করলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)। আর এটি সম্ভব হয়েছে একদল তরুণ, উদ্যমী, দক্ষ আর নিষ্ঠাবান কার্ডিওভাসকুলার ইন্টারভেনশনিস্ট, ভাসকুলার সার্জন, এনেস্থেসিওলজিস্ট ও অভিজ্ঞ সাপোর্ট টিমের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলশ্রুতিতে। পেরিফেরাল ভাসকুলার ডিজিজ নামক এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে যখন এক রোগী এক পা হারাবার উপক্রম তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল তরুণ এই বিষয়ে কাজ শুরু করেন।
যাদের মধ্যে রয়েছে কার্ডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও ইউনিট প্রদান (ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট) ডা. মো. রসুল আমিন (শিপন), সহকারী অধ্যাপক ও ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট ডা. মোহাম্মাদ ফয়সাল ইবনে কবির, ভাসকুলার সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. রাকিবুল হাসান ও এনেস্থেসিয়া, এনালজেসিয়া ও ইমার্জেন্সি মেডিসিন বিভাগের কনসাল্ট্যান্ট ডা. ইমতিয়াজ।
তারা ভাসকুলার সার্জারির একটি জটিল প্রক্রিয়া এথেরেকটমি এবং পায়ের রক্তনালীতে রিং বসানোর মাধ্যমে এই আক্রান্ত পায়ের রক্তসঞ্চালন সম্পূর্ণ পুনঃস্থাপন করতে সক্ষম হন। যার ফলে রোগীর ভোগান্তির চূড়ান্ত অবসান হয় আর রোগীর পা রক্ষা পায়। এ ধরনের চিকিৎসা তথা হাইব্রিড পদ্ধতি উন্নত দেশে হলেও বাংলাদেশে এটাই প্রথম যার নেতৃত্বে রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, আর যার নেপথ্যের নায়ক ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।