পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : অর্থ আত্মসাতের মামলায় হলমার্ক গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামকে গ্রেফতার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল মঙ্গলবার দুদকের একটি দল রাজধানীর বংশাল থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছেন দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) প্রনব কুমার ভট্টাচার্য।
এর আগে বিকেলে জেসমিন ইসলামসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে রাজধানীর মতিঝিল থানায় মামলা করেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক জয়নাল আবেদিন। হলমার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর মাহমুদ এবং সোনালী ও জনতা ব্যাংকের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকেও মামলায় আসামি করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে ৮৫ কোটির বেশি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। এজাহারে বলা হয়, হলমার্কের চেয়ারম্যান ও এমডি তাঁদের প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী জাহাঙ্গীর আলমকে আনোয়ারা স্পিনিং মিলস এর মালিক এবং মীর জাকারিয়াকে ম্যাক্স স্পিনিং মিলস-এর মালিক সাজিয়ে জনতা ব্যাংকের জনতা ভবন করপোরেট শাখায় একটি হিসাব খোলেন। প্রতিষ্ঠান দুটির মাধ্যমে ব্যাক-টু-ব্যাক এলসির কোনো মালামাল আমদানি-রপ্তানি না হওয়া সত্ত্বেও আমদানি-রপ্তানির ভুয়া রেকর্ড পত্র তৈরি করেন। ওই সব রেকর্ড ব্যাংকটির ওই শাখা থেকে সোনালী ব্যাংকের শেরাটন করপোরেট শাখায় পাঠানো হয়। সোনালী ব্যাংক থেকে ওই সব কাগজপত্রের বিপরীতে আনোয়ারা স্পিনিং মিলস ও ম্যাক্স স্পিনিং মিলস এর হিসাবে বিলের সমপরিমাণ মূল্য ৮৫ কোটি ৮৭ লাখ ৩৩ হাজার ৬১৬ টাকা জমা হয়, যা তুলে নিয়ে আত্মসাৎ করা হয়েছে। হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় ২০১২ সালে ৩৮টি মামলা করা হয়। এর মধ্যে তদন্ত শেষে ২০১৪ সালে ১১টি মামলায় অভিযোগপত্র দেয় দুদক। চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠন বিষয়ক শুনানি শেষ হয়। ১৭ ফেব্রুয়ারি দুটি মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।