পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীর খুলশী থানার লালখান বাজার চানমারি রোডে বাবুর্চির হাতে খুন হয়েছেন একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা। এস এম মঈনউদ্দিন তন্ময়কে (৩০) হত্যার অভিযোগে বাবুর্চি নিহার রিচিলকে (৫১) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে চানমারি রোডের হাইপেরিয়ান নামের একটি বহুতল ভবনের তৃতীয় তলায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
তন্ময় তিলোত্তমা টাইলস নামে একটি টাইলস তৈরি ও বিক্রয় প্রতিষ্ঠানের হিসাব বিভাগের কর্মকর্তা ছিলেন। তার বাড়ি চুয়াডাঙ্গা জেলার সদর উপজেলায়। গ্রেফতার রিচিলের বাড়ি শেরপুর জেলার নতিলবাড়ি উপজেলায়। তিনি এ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বাসায় বাবুর্চির কাজ করতেন। পুলিশ জানায়, ওই বাসায় প্রতিষ্ঠানের ছয় কর্মকর্তা থাকতেন। রান্না ভালো না হওয়ায় প্রায় তাকে বকাঝকা করতেন তন্ময়। ঘটনার আগেও তাকে বকাঝকা করেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেন রিচিল। তন্ময়কে উপর্যপুরি ছুরিকাঘাত করা হয়। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রক্তমাখা ছোরা হাতে রিচিল তাকে খুন করার কথা স্বীকার করেন। খুনের কারণ সম্পর্কে রিচিলকে জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে খুলশী থানার ওসি সন্তোষ চাকমা বলেন, বছরখানেক আগে রিচিলের সঙ্গে তার স্ত্রীর বিচ্ছেদ হয়। সেই ঘটনা নিয়ে তাকে বিদ্রুপ করত তন্ময়। সম্প্রতি বান্দরবানের এক উপজাতি নারীর সঙ্গে রিচিলের সম্পর্ক হয়। সেটা নিয়েও তন্ময় তাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা শুরু করে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে খুন করার কথা স্বীকার করেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।