পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শেরপুরে স্ত্রীর কাছে যৌতুক দাবির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় মো. শাহাদাত হোসেন লাবন নামে এক পুলিশ সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে শেরপুর সদরের সি. আর আমলী আদালতে মামলার ধার্য তারিখে শুনানিশেষে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারিন ফারজানা তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তিনি জামালপুর সদর উপজেলার পূর্ব ফুলবাড়িয়া গ্রামের মো. শাহ আলমের ছেলে এবং তিনি সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ থানায় পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী আলমগীর কিবরিয়া কামরুল।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে শেরপুর সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের সাতপাকিয়া গ্রামের মো. জহির উদ্দিনের মেয়ে মোছা. জীবনা আক্তার পপির বিয়ে হয় পার্শ্ববর্তী জামালপুর সদর উপজেলার পূর্ব ফুলবাড়িয়া গ্রামের পুলিশ কনস্টেবল মো. শাহাদাত হোসেন লাবনের সাথে। কিন্তু দাম্পত্য জীবনের কিছুদিন না যেতেই যৌতুকের দাবিতে পপিকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে শাহাদাত। এক পর্যায়ে ২০২১ সালের ১৫ আগস্ট পপির বাবার বাড়িতে এসে ৫ লাখ টাকা যৌতুকের দাবি করে লাবন।
ওই ঘটনায় একই বছরের ১৩ অক্টোবর শেরপুর সদরের সি,আর আমলী আদালতে যৌতুক নিরোধ আইনে শাহাদাত হোসেনকে আসামি করে একটি নালিশী মামলা দায়ের করেন পপি। ওই মামলায় জামিনে যাওয়ার পর মামলার বাদী পপিকে মারধর করায় শেরপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে আরও একটি পৃথক মামলা দায়ের করেন পপি।
এদিকে যৌতুক মামলায় গতকাল দুপুরে সি,আর আমলী আদালতে মামলার ধার্য তারিখে উভয় পক্ষের শুনানি শেষে কনস্টেবল শাহাদাত হোসেনের পূর্ব জামিন বাতিল করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।