পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাদরাসা ই আলিয়া ঢাকার ক্যাম্পাসকে সঙ্কুচিত করে অধিদপ্তর ভবন নির্মাণ ও পাবলিক পরীক্ষায় ধর্মশিক্ষা বাদ দেয়ার প্রস্তাবকে ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করেছেন মাদরাসা ই আলিয়া ঢাকার প্রাক্তন ছাত্র ফোরাম নেতৃবৃন্দ। গতকাল বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনে ফোরামের আহবায়ক মাওলানা আজিজুল হক মুরাদ এর সভাপতিত্বে সদস্য সচিব মাওলানা মোহাম্মদ সুরুজুজ্জামানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
মাদরাসার জমির ওপর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে অনুষ্ঠিত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা কাজী সাইফুদ্দীন, মাওলানা ইসমাইল ফারুক, অধ্যাপক মাওলানা আবদুল হামিদ, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, হাফেজ মাওলানা হাবিবুল্লাহ, হাফেজ মাওলানা ছিদ্দিকুর রহমান, হাফেজ রফিকুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম কবির, মাওলানা মোক্তার হোসেন ও মো. জোবায়ের হোসেন।
সভায় মাদরাসা ই আলিয়া ঢাকার প্রাক্তন ছাত্র ফোরাম নেতৃবৃন্দ বলেন, মাদরাসা ই আলিয়া ঢাকা ২৫০ বছরের ইসলামী ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এখন এ প্রতিষ্ঠানের ৪ একর জমি দখলের তৎপরতা নিন্দনীয়। নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা আশাবাদী ছিলাম বর্তমান সরকার মাদরাসা ই আলিয়া ঢাকা কে ঢাকা আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রুপান্তরিত করে ইসলামী ও মাদরাসা শিক্ষাকে আরো সমৃদ্ধ করবে। কিন্তু দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, সরকার তা না করে মাদরাসা ও ধর্মীয় শিক্ষাকে সঙ্কুচিত করার দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ২৫০ বছরের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের কোন ষড়যন্ত্র মাদরাসা ই আলিয়া ঢাকার প্রাক্তন ছাত্ররা মেনে নিবে না। দেশবাসীকে সাথে নিয়ে মাদরাসা ই আলিয়ার সম্পত্তি দখলসহ ক্যাম্পাসে অধিদপ্তরের ভবন নির্মাণের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।