পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গণ সংহতি আন্দোলনের সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলুম করে কেউ কোনদিন রেহাই পায়নি। ইতিহাস তার সাক্ষী। এ সরকারও রেহাই পাবেনা। যে জুলুম নির্যাতন সরকার করছে তার বিচার জনগণের আদালতে একদিন অবশ্যই হবে। গুম হওয়া ব্যাক্তিদের পরিবারের সদস্যদের যারা হয়রানি করছে তাদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনারও তিনি দাবি জানান। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী গুমের শিকার পরিবারের পাশে না দাঁড়িয়ে তারদেরকে হুমকি দেওয়া ও হয়রানি করা কোনভাবেই গ্রহণ যোগ্য নয়। জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপ অন এনফোর্সড অর ইনভলান্টারি ডিসএপিয়ারেন্স বাংলাদেশে গুম হওয়া ব্যক্তিদের তালিকা প্রকাশ এবং এর প্রতিকারের জন্য সরকারের উপর চাপ দেয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের নির্দেশেই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যদের উপর চাপ প্রয়োগসহ হয়রানি করছে। ভুক্তভোগী নাগরিকদের উপর এ ধরনের জুলুম করে কেউ কখনো রেহাই পায়নি ইতিহাস সে কথাই বলে।
তিনি বলেন, গুমের শিকার ব্যক্তি নিখোঁজ হয়েছেন, পরিবারের পক্ষ থেকে তথ্য গোপন করা হয়েছে, এসব বাক্য লিখে পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে স্বাক্ষর নেওয়া শুধু অন্যায় নয় এটা অপরাধ। এ কাজে জড়িত পুলিশ সদস্যদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। সাকি বলেন, ইতোমধ্যে বিচার বিভাগীয় তদন্তের ভেতর দিয়ে গুম করার ঘটনায় রাষ্ট্রীয় বাহিনীর যুক্ত থাকার সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া গেছে। কিন্তু ভোট ডাকাতির এই সরকার ভীত হয়ে সেটাকে আমলে না নিয়ে উল্টো ভুক্তভোগীদের হয়রানি করছে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের এই জোয়াল ভেঙে দেশে ভোটধিকার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার তিনি আহবান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।