পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের সার্বিক মূল্যায়নেও ১ম স্থান অর্জন করেছে। বার্ষিক উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনার সার্বিক মূল্যায়নে ১০০ নম্বরের মধ্যে ৫২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৯.৮ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছে এ বিভাগ। উদ্ভাবন কার্যক্রমে এমন নজির স্থাপন করায় আধাসরকারি পত্রের মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
প্রতি বছর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক মন্ত্রণালয়/বিভাগ/দফতর/সংস্থা এবং মাঠ পর্যায়ের দফতরের বার্ষিক উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং মূল্যায়ন নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হয়। বর্তমান সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। মন্ত্রণালয়/বিভাগসমূহের উদ্ভাবন কার্যক্রম সরকারের গৃহীত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে গতিশীল ভূমিকা রাখে।
এ বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানের কারণেই এ সফলতা অর্জন সম্ভব হয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশ থেকে বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তিতে এগিয়ে আছে। তিনি আরও বলেন, বিগত ১৩ বছরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে যথাযথ অবকাঠামো গড়ে তোলা এবং সময়োপযোগী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের কারণে কোভিড-১৯ মহামারিতেও শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, আদালত ও সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখা সম্ভব হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী এই অর্জনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়াও আইসিটি বিভাগ, সংশ্লিষ্ট সকল দফতর, সংস্থা ও প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে এই অর্জন সম্ভব হয়েছে তাদের প্রতিও তিনি কৃতজ্ঞতা জানান।
২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ এডিপি বাস্তবায়নে সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করে। অর্থ অবমুক্তির ভিত্তিতে এ বিভাগের এডিপি বাস্তবায়নের হার ছিল শতকরা ৯৯ দশমিক ৯২ ভাগ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ মন্ত্রণালয় এবং বিভাগসমূহের মাসিক ভিত্তিতে এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।