পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : মিয়ানমারের ভূখ-ে অবস্থিত নিষিদ্ধ মাদক ইয়াবার ফ্যাক্টরিগুলো বন্ধ করতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দেশটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। মাদকদ্রব্যের পাচার প্রতিরোধের লক্ষ্যে শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোয় ভারত মহাসাগরীর অঞ্চলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে কোনো ধরনের মাদক উৎপাদিত না হওয়া সত্ত্বেও প্রতিবেশী দেশ থেকে আন্তঃসীমান্ত মাদক পাচারের কারণে দেশটির জনগণকে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। মাদক পাচারকারীরা মিয়ানমার সংলগ্ন কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের দুর্গম সীমান্তপথে বাংলাদেশে ‘ইয়াবা’ পাচার করছে।
তিনি আরো বলেন, মাদক পাচার ও এর ব্যবহারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘ কনভেনশন এবং সার্ক ও বিমসটেকের কনভেনশনের আলোকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে মাদকদ্রব্যের পাচার ও অপব্যবহার বন্ধ করতে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের মাদকদ্রব্য ও অপরাধবিষয়ক দপ্তরের সহযোগিতায় শ্রীলঙ্কার কলম্বোয় এ বৈঠকে ইরান, বাংলাদেশ, কমোরোস, ভারত, মাদাগাস্কার, মোজাম্বিক, সিসেলিস ও তানজানিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীরা যোগ দেন। এছাড়াও পাকিস্তান, কাতার ও মৌরিতাসের মাদকদ্রব্য ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোও এ সভায় অংশগ্রহণ করছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেনÑ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ, কোস্টগাগার্ডের অ্যাডমিরাল আবু মুজাফফর মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আওরঙ্গজেব চৌধুরী এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের খন্দকার রকিবুর রহমান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।