পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : সিএনজি (রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস) স্টেশনগুলোতে ৩০ অক্টোবর থেকে ডাকা ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে।
গতকাল (শনিবার) রাজধানীর বিআরটিএ’তে ধর্মঘট আহ্বানকারীদের সঙ্গে ফলপ্রসূ বৈঠকের পর এই ধর্মঘট প্রত্যাহারের কথা জানান সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এর আগে সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের অস্বাভাবিক ইজারা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বাতিলসহ তিন দফা দাবি পূরণের দাবিতে আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিলো সিএনজি ফিলিং স্টেশন মালিকরা।
গত বুধবার রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই ধর্মঘটের ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ সিএনজি ফিলিং স্টেশন অ্যান্ড কনভার্সন ওয়ার্কশপ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন।
উল্লেখ্য, বুধবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে আকরাম টাওয়ারে পেট্রোল পাম্প ফিলিং স্টেশন মালিক সমিতির নিজস্ব অফিসে দুই সংগঠন আয়োজিত যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয়-আগামী ৩০ অক্টোবর ভোর ৬টা থেকে ধর্মঘট শুরু করা হবে।
ওই সম্মেলনে অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাসুদ খান বলেন, বার বার সিএনজির দাম বাড়ানোর ফলে এমনিতেই ব্যবসায় টিকে থাকা মুশকিল হয়ে গেছে। আবারও দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে। এভাবে চলছে পরিবেশ বান্ধব সিএনজির ব্যয় বাড়ানোর নোটিশ।
তিনি বলেন, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা না করেই সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর স্টেশনের জমির মাশুল ২২ গুণ বাড়িয়েছে। এই অযৌক্তিক মাশুল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে লাগাতার ধর্মঘট চলবে।
মাসুদ খান বলেন, দাবি আদায়ে সরকারের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে অনেকবার বৈঠক করা হয়েছে। একই দাবিতে অনেকবার ধর্মঘটও পালন করা হয়েছে। কিন্তু সরকার তাতে সাড়া দেয়নি।
এর আগে ১৯ অক্টোবর তেল বিক্রির কমিশন বাড়ানোসহ ১২ দফা দাবিতে ৩০ অক্টোবর থেকে ধর্মঘটের ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ পেট্রোলপাম্প ও ট্যাংক লরি মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।