পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আওয়ামী লীগের নতুন কমিটিতে মাত্র সাড়ে ১৮ শতাংশ পদে স্থান পেয়েছেন নারী নেত্রীরা। তবে, ক্ষমতাসীন দলটি ক্রমান্বয়ে কমিটিতে নারী নেতৃত্ব বাড়াচ্ছে। আওয়ামী লীগের বিগত কমিটিতে নারী নেতৃত্বের হার ছিল মাত্র ১১ শতাংশ।
গতকাল শনিবার সর্বশেষ ঘোষিত কমিটি থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ২০০৯ (সংশোধিত) এর ৯০ বি ধারা অনুযায়ী ২০২০ সালের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কেন্দ্রীয় কমিটিসহ সব কমিটিতে নারীদের জন্য কমপক্ষে ৩৩ শতাংশ পদ নিশ্চিতের বিধান আছে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লী ও সম্পাদকম-লী মিলে এখনও ৭টি পদ খালি আছে। ৭টি পদ খালি রেখেই আওয়ামী লীগ সাড়ে ১৮ শতাংশ নারী কোটা পূরণ করেছে।
গত ২২ ও ২৩ অক্টোবর অনুষ্ঠিত দলের ২০তম জাতীয় সম্মেলনের সংশোধিত গঠনতন্ত্রে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য সংখ্যা ৭৩ থেকে বাড়িয়ে ৮১ করা হয়েছে।
গতকাল পর্যন্ত ঘোষিত আওয়ামী লীগের কমিটিতে সভাপতিম-লীর সদস্য ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নতুন নাম যোগ হলেও সেখানে নতুন করে কোনো নারীনেত্রী যুক্ত হননি। দলের ৮ জন সাংগঠনিক সম্পাদকের সবাই পুরুষ। নারীর সংখ্যা বেড়েছে সম্পাদকম-লীতে ও সদস্য পদে। সম্পাদকম-লীতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকসহ ডা. দীপু মনিসহ ৫ জন স্থান পেয়েছেন। নতুন কমিটিতে কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ফরিদুন্নাহার লাইলী। আর ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা হয়েছেন মহিলা বিষয়ক সম্পাদক। আগের কমিটিতেও বিভিন্ন পদে ছিলেন তারা। নতুন করে কেন্দ্রীয় কমিটিতে ঠাঁই পেয়েছেন- শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা এবং স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা।
আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য হয়েছেন সিমিন হোসেন রিমি, মুন্নুজান সুফিয়ান, পারভীন জামান কল্পনা, মেরিনা জাহান, ড. শাম্মী আহমেদ, মারুফা আখতার পপি। এদের মধ্যে সিমিন হোসেন রিমি ও মুন্নুজান সুফিয়ান আগের কমিটিতেও ছিলেন।
২০তম জাতীয় সম্মেলনে ৮ম বারের মতো সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন শেখ হাসিনা। আগের কমিটির মতোই সভাপতিম-লীতে স্থান পেয়েছেন, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, বেগম মতিয়া চৌধুরী ও সাহারা খাতুন। এ ছাড়াও দলের উপদেষ্টা পরিষদে ঠাঁই পেয়েছেন দু’জন নারী। তারা হলেন, অধ্যাপক ড. হামিদা বানু ও অধ্যাপক সুলতানা শফি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।