পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাকালে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা যদি ধানকাটা কর্মসূচিতে অংশ না নিতো তাহলে এদেশে খাদ্য সংকট দেখা দিত বলে মন্তব্য করেছেন দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান। তিনি বলেন, ধানকাটা কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে দেশকে তারা বাঁচিয়েছে। এজন্য আজকে বাংলাদেশের কৃষকরাও আনন্দিত। গতকাল বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) সংলগ্ন স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্যের পাদদেশে উদ্বাস্তু ও হতদরিদ্রদের মাঝে ছাত্রলীগের শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মন্ত্রী বলেন, ছাত্রলীগের কাজ জনগণের পাশে দাঁড়ানো। দুস্থ অসহায় মানুষের আশ্রয়দাতা হিসেবে কাজ করা। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সেই কাজটি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে করেছে। ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠাকালীন থেকে বাঙালির যেকোন সমস্যায় রাজপথে নেমেছে। নিজের জীবনকে বাজি রেখে সব সময় তারা কাজ করেছে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বলেন, শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দূরদর্শিতার কারণে আমরা করোনাকে মোকাবেলা করতে পেরেছি। অসম্ভব কে সম্ভব করার নামই হচ্ছে শেখ হাসিনা। আমাদেরকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে। আলোকিত বাংলাদেশকে অন্ধকারে নিয়ে যাওয়ার জন্য গভীর ষড়যন্ত্র চলছে।এই আমাদের সব সময় সজাগ থাকতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, দূর্যোগ মোকাবেলায় বঙ্গবন্ধুর যেমন বিকল্প ছিল না ঠিক তেমনি জননেত্রী শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। ছাত্রলীগ আছে বিধায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো শান্তি আছে। আজকে কোন চাঁদাবাজি দেখা যায় না। জয় বলেন, কিছু সুশীল আছে যারা কিছু হলেই ছাত্রলীগকে দোষারোপ করে। বাংলাদেশের প্রতিটি অর্জনে ছাত্রলীগের অবদান রয়েছে। আপনাদের মতো পাকিস্তানের প্রেতাত্মাদের এদেশে দরকার নাই। বাংলাদেশ ছাত্রলীগই যথেষ্ট আপনাদের দাঁতভাঙা জবাব দিতে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।