পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রচার-প্রচারণায় অর্গানিক প্রোডাক্ট। আড়ালে অবৈধ মাল্টিলেভেল মার্কেটিং বা এমএলএম। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখে ধুলো দিতে একেক সময় আশ্রয় নেয়া হচ্ছে একেকটির। রিয়েল এস্টেট, ট্রি প্লান্টেশন, ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল বিজনেস, বিদেশি ফুড সাপ্লিমেন্ট, কসমেটিকস শেষ করে এখন জমজমাট হয়ে উঠেছে ‘অর্গানিক এমএলএম’। এমএলএমকে পরানো হয়েছে অর্গানিকের মোড়ক। আর এই মোড়কেই দেশে প্রথমবারের মতো হতে যাচ্ছে ‘এক্সিলেন্ট গ্রুপ জাতীয় অর্গানিক সম্মেলন-২০২২’।
‘জাতীয় অর্গানিক সম্মেলন’ নাম দেয়া হলেও এটি আসলে অবৈধ এমএলএম ব্যবসায়ীদেরই মহোৎসব। ২০ জানুয়ারির এই সম্মেলনকে ঘিরে আন্ডারগ্রাউন্ডের এমএলএম ব্যবসায়ীদের মাঝে এখন সাজসাজ রব। ক্ষুদ্র এমএলএম ব্যবসায়ীরা ফিরে পেয়েছেন নবোদ্যোম। কারণ, কথিত এই ‘জাতীয় অর্গানিক সম্মেলন’ এ প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিডিও বার্তা দেয়ার কথা রয়েছে। যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এমএলএম’র আইনগত বৈধতা দিচ্ছে নাÑ সেই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হচ্ছেন সম্মেলনের ‘বিশেষ অতিথি’। অতিথি করা হয়েছে একই মন্ত্রণালয়ের সচিবকেও।
গণমাধ্যমগুলো এমএলএম প্রতারণার সংবাদ ফলাও প্রচারে সচেষ্ট। তাই সম্মেলনে অতিথি করা হয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসাইনকেও। এছাড়া খাদ্য মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি দীপঙ্কর তালুকদার এমপি, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা পরিষদ’র নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. বেনজির আলম, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকারকে অতিথি করা হয়েছে। বাংলাদেশ অর্গানিক প্রোডাক্ট এসোসিয়েশন’ (বোপমা)র সভাপতি নিজামুদ্দিন রাজেশ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করবেন। অতিথিদের নাম সম্বলিত এই পোস্টার এখন এমএলএম ওয়ালাদের অনলাইন জগতে ভাইরাল।
জানা গেছে, কথিত এই ‘এক্সিলেন্ট গ্রুপ জাতীয় অর্গানিক সম্মেলন-২০২২’র প্রধান উদ্যোক্তা এমএলএম প্রতারণার শীর্ষস্থানীয় আনোয়ার হোসেন রয়েল ওরফে রয়েল রানা। সম্মেলনটি যেসব প্রতিষ্ঠান স্পন্সর করেছে প্রায় প্রতিটির সঙ্গেই রানা কোনো না কোনো ভাবে জড়িত। যাতে স্পষ্ট যে, রয়েল রানা অর্গানিক পণ্যের মোড়ক পরিয়ে এমএলএমকেই বৈধতা দেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। সংগঠিত করছেন এমএলএম প্রতারকদের। ডেসটিনি, ইউনি পেটু, আইসিএল, রেভনেক্স বিডির প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এমএলএম-প্রতারকরাই এখন ডিজিটাল প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে প্রতারণা অব্যাহত রেখেছে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানের নামে তারা মন্ত্রী-এমপি-সচিব ও রাজনীতিকদের সঙ্গে ফটোসেশন করেন। সেই ফটো ব্যবহার করে সাধারণ মানুষকে এমএলএম’র প্রতি আকৃষ্ট করেন। বিভ্রান্ত করে মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন অর্থ।
এভাবে বিভিন্ন কৌশলে তারা মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে শত শত কোটি টাকা। এখন আর কোনো পণ্য বা বৃক্ষরোপন পরিকল্পনা বা বিক্রি নয়। বরং রিয়েল এস্টেট ব্যবসা, কখনো বা ট্যুর ও আবাসিক হোটেল সার্ভিসে বিনিয়োগের মাধ্যমে ৩ মাসে দ্বিগুণ অর্থ ফিরিয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুত দিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে তারা। শীর্ষস্থানীয় ‘এমএলএম’ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে হিসেবে রয়েল রানার‘দ্য এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড’ অন্যতম।
কে এই রয়েল রানা? : আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত স্মার্ট তরুণ আনোয়ার হোসেন রয়েল ওরফে আনোয়ার এইচ রয়েল রানা। একসময় তিনি ডেসটিনি করতেন। সেটি বন্ধ হয়ে গেলে চরমোনাই পীরের ছেলে রেদোয়ান বিন ইসহাক মিলে প্রতিষ্ঠা করেন ‘এইমওয়ে’। ওই প্রতারণার মামলায় আনোয়ার হোসেন রানাও আসামি হয়। কয়েকবছর আত্মগোপনে নিজেই প্রতিষ্ঠা করেন ‘দ্য এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড’। প্রথম এটির কার্যালয় আগে ছিলো রাজধানীর মুগদা এলাকায়। সেখান থেকে তিনি সারা দেশে অনলাইন ভিত্তিক এমএলএম নেটওয়ার্ক গড়ে তোলেন।
এগ্রো ফুড অ্যান্ড কসমেটিক্সÑ তার আসল ব্যবসা নয়। এমএলএম এবং দ্বিগুন মুনাফা দেয়ার কথা বলে প্রতারণাই তার মূল ব্যবসা। ‘দ্য এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড’ কয়েক বছরে হাতিয়ে নেয় কয়েক শ’কোটি টাকা। এখন তিনি রাজধানীর ৮৪ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ক-১১/২ জগন্নাথপুর হোল্ডিং নম্বরের একটি ভবনের ৯ম তলায় ‘এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড এগ্রো ফুড অ্যান্ড কসমেটিক্স’র অফিস খুলে বসেছেন। পরিদর্শনে গেলে মনে হবেÑ এটি কোনো বহুজাতিক কোম্পানির কার্যালয়। থরেথরে ডিসপ্লে করা রয়েছে নানা রঙের বাহারি কথিত ‘অর্গানিক ফুড ও কসমেটিকস’ প্রোডাক্টস।
ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদিত পণ্যের সংখ্যা ৮৫টি। প্রধান আইটেম হচ্ছে যৌনশক্তি বর্ধক ‘পাওয়ার সোর্স কিং’। এছাড়া রয়েছে প্রোটিন প্লাস বেনিফিট, সিøম টি, তুলসি টি, শ্যাম্পু, ফিমেল কেয়ারপ্লাস, প্রোটিন প্লাস, হেয়ার অয়েল ও তুলসি জুস। এসব বিক্রির জন্য বিদেশ থেকে ডোমেইন ভাড়া নিযে ওয়েবপেজ খোলেন। আড়ালে চালান মানি গেম্বলিং। ৬ মাসে দ্বিগুণ ফেরত দেয়ার কথা বলে মানুষের কাছ থেকে অর্থ নেন। এভাবে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে গা ঢাকা দেন। মোবাইল নম্বর, ঠিকানা বদলে অন্য ঠিকানায় নবউদ্যোগে শুরু করেন এমএলএম।
এভাবে গত কয়েক বছরে রয়েল রানার এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড হাতিয়ে নেয় হাজার কোটি টাকা। এই অর্থের বড় অংশটি রয়েল রানা বিদেশ পাচার করেছেন। দেশে গড়ে তুলেছেন বহু প্লট, ফ্ল্যাট ও হারবাল ফ্যাক্টরি। হারবাল প্রোডাক্ট বিক্রির নামে সারা দেশে তার রয়েছে বিশাল নেটওয়ার্ক। সংগঠিত করেন এমএলএম ব্যবসায়ী ব্যক্তিদের। এমএলএম প্রতারণায় জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিষ্ঠা করেছেন একচ্ছত্র কর্তৃত্ব।
২০২০ সালে করোনা সংক্রমণের পর সারা দেশে লকডাউন দেয়া হয়। এ সময় প্রসার লাভ করে ‘ই-কমার্স’। আর্থিক প্রতারণার কারণে ই-কমার্স এখন কোণঠাঁসা। রয়েল রানা লকডাউনের সময় ই-কমার্সের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। বিতর্কিত হেলেনা জাহাঙ্গীরের জয়যাত্রা টেলিভিশনে রানার প্রতিষ্ঠান ‘দ্য এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড’র স্পন্সর করে। হেলেনা জাহাঙ্গীর গ্রেফতার হলে গা ঢাকা দেন রয়েল রানা। এ সময় তিনি হজের কথা বলে দেশত্যাগ করেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তিনি ফিরে আসেন। এখন তিনি ‘এক্সিলেন্ট গ্রুপ জাতীয় অর্গানিক সম্মেলন-২০২২’ সফলকরণে ব্যস্ত।
একাধিক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, রিয়েল এস্টেট, ট্রি প্লান্টেশন, ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল বিজনেস, বিদেশি ফুড সাপ্লিমেন্ট, কসমেটিকস শেষ করে এখন জমজমাট হয়ে উঠেছে ‘অর্গানিক এমএলএম’। রাজধানী কেন্দ্রিক শতাধিক এমএলএম প্রতিষ্ঠান এখন হারবাল পণ্য বিক্রির আড়ালে এমএলএম প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে। এমএলএম প্রতারণার ভদ্র পরিভাষা ‘ডিরেক্ট সেলিং’।
২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর তিনি ‘ডিরেক্ট সেলিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’ (ডিস্যাব)ও নামক একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন রয়েল রানা। ওয়ালমার্ক ইন্টারন্যাশনাল লি:’র মালিক আব্দুল মালেক স্বাধীন, উইনলাইফ গ্লোবাল’র মালিক মো. মনিরুল ইসলাম কাইয়ুম, ডেলি বাজার লি:’র আমিনুল ইসলাম হৃদয়,‘পাওয়ার লাইফ বিডি লি:’র কথিত কান্ট্রি ম্যানেজার রেজাউল লতিফ রিপন, মেমোরি গ্লোবাল লি:’র মালিক মো. আব্দুল মোমিন মিয়াজী, ওয়ার্ল্ড মিশন-২১ এর মালিক মো. জাকির হোসেন, আপন বাজার ইন্টারন্যাশনাল লি:’র মো. মেহেদী হাসান, এম.বাজার লি:’র লুৎফর রহমান রুবেল, এমার্জিং ওয়ার্ল্ড লি:’র মালিক মো. আনিসুর রহমান, তসর কেয়ার লি:’র কথিত কান্ট্রি ম্যানেজার মো. সোলায়মান হোসেন, উইন-২৪ লি:’র সুমন আহমেদ, উইন টাচ ইন্টারন্যাশনাল’র সি.ও. ইমরান হোসেন আকাশকে নিয়ে একটি আহ্বায়ক কমিটি করেন। ই-কমার্স লি:’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. আরিফ হাসান এটির সদস্য সচিব। এমএলএমকে বৈধতার প্রলেপ দিতে এ কমিটি সংকল্পবদ্ধ হয়। তবে করোনা প্রার্দুভাবের কারণে সংঘবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেকে জড়িয়ে পড়ে ‘ই-কমার্স’ প্রতারণা। এ সময় রয়েল রানার ‘দ্য এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড লি:’ ই-কমার্সের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।
সূত্রটি জানায়, রাজধানী কেন্দ্রিক শতাধিক এমএলএম প্রতিষ্ঠান সক্রিয় রয়েছে যারা ‘ফুড সাপ্লিমেন্ট’ এবং হারবাল পণ্য বিক্রির আড়ালে এমএলএম প্রতারণা চালাচ্ছেন। এর মধ্যে রয়েছেনÑ ‘উইন লাইফ গ্লোবাল লিমিটেড’ নামক এমএলএম পরিচালনা করছেন মো. মনিরুল ইসলাম কাইয়ুম। ‘ডেইলি বাজার লিমিটেড’ নামক এমএলএম চালাচ্ছেন আমিনুল ইসলাম হৃদয়। ‘পাওয়ার লাইফ বিডি লিমিটেড’-এর কান্ট্রি ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন রেজাউল লতিফ রিপন। মালয়েশিয়াভিত্তিক ‘ইনফিনিটি’ পরিচালিত হচ্ছে গুলশান-১ এ জব্বার টাওয়ার থেকে। ‘এবি নিউট্রিক ইন্টারন্যাশনাল’ ঢাকার বায়তুল ভিউ টাওয়ার এবং চট্টগ্রাম থেকে পরিচালিত হয়।
পল্টনভিত্তিক অনেকগুলো এমএলএম সক্রিয় থাকলেও ‘মিশন-১০’ নেটওয়ার্ক সবচেয়ে বড়। কোম্পানি ‘এসপিসি ওয়ার্ল্ড এক্সপ্রেস।
প্যারালাল কর্তৃপক্ষ : প্রশ্ন হচ্ছে, এমএলএম কোম্পানিগুলো ডিরেক্ট সেলিংয়ের নামে যেসব ‘ফুড সাপ্লিমেন্ট’ ও হারবাল পণ্য বিক্রি করছেÑ এগুলো গুণগত মান প্রত্যায়ন করছে কে ? কথিত ‘অর্গানিক পণ্য’র না আছে বিএসটিআই’র অনুমোদন, না আছে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের ছাড়পত্র। তাই সরকারি এ দুই প্রতিষ্ঠানের বিকল্প নিজেরাই একটি ‘প্রত্যায়ন কর্তৃপক্ষ’ই তৈরি করে নিয়েছেন। ‘অর্গানিক সাটির্ফিকেশন বাংলাদেশ’ (ওসিবি) নামক এ প্রতিষ্ঠান গত ৫ নভেম্বর রাজধানীর গুলশান ক্লাবে যাত্রা শুরু করে। সরকারের একজন প্রতিমন্ত্রী এ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন।
কথিত এই সার্টিফিকেশন বাংলাদেশ’র চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন রানা ওরফে রয়েল রানা। সার্টিফিকেশন বডির চেয়ারম্যান করা হয়েছে বিএসটিআই’র সাবেক ডিজি সাইফুল ইসলাম হাসিবকে। পোল্যান্ডের সাবেক রাষ্ট্রদূত মো. মহাফুজুর রহমানকে করা হয়েছে এর সদস্য। ওই অনুষ্ঠানে কথিত ‘অর্গানিক ন্যানো টেকনোলজি বিষেশজ্ঞ’ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টিম রবার্ট গ্যামন। হাসান মেহেদী, মিজানুর রহমান, আহমেদ কবির, মুক্তাদুল হক, মো. নাসিরুল ইসলাম, মিজানুর রহমান বিজয়সহ অর্গানিক এবং এমএলএম ব্যবসায়ীও উপস্থিত ছিলেন।
ওসিবি’কে প্রত্যয়ন করার এখতিয়ার দিয়েছেÑ জানতে চাইলে এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, আমাদের দেশে অর্গানিক পণ্য প্রত্যয়নের কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে ওসিবি স্থানীয়ভাবে অর্গানিক পণ্যের প্রত্যয়ন করবে। তিনি আরও বলেন, রয়েল রানা আগে এমএলএম’র সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যতটা জানি এখন আর ওইসব ব্যবসা করেন না।
তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসাইন এ প্রতিবেদকে বলেন, আমি এদেরকে তেমন একটা চিনি না। তাদের নিষেধ করেছি প্রচার-প্রচারণায় আমার নাম ব্যবহার না করার জন্য। এ অনুষ্ঠানে আমি যাবো না।
এদিকে ‘জাতীয় অর্গানিক সম্মেলন-২০২২’ সম্পর্কে জানতে রয়েল রানার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তবে তার ফোনটি এক সপ্তাহ ধরে বন্ধ পাওয়া যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।