পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পার্বত্য অঞ্চলের পর্যটন সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
গতকাল শনিবার বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডে শেখ হাসিনা পার্বত্য কমপ্লক্সে ৫ থেকে ৮ জানুয়ারি আয়োজিত পার্বত্য মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী একথা বলেন। মেলার আয়োজক পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিংয়ের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন,বাসন্তী চাকমা এমপি, সচিব হামিদা বেগম, সাবেক সচিব নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা ও পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, বান্দরবান ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যথাক্রমে ক্য শৈ হ্লা ও অংসুই প্রু চৌধুরী।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের সংস্কৃতি অনেক বৈচিত্র্যময় ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নয়নাভিরাম এবং একসময় সেখানে অনেক পর্যটক যেতো। এখন কমে গেছে। কিন্তু এই অঞ্চলের পর্যটিন সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারলে দেশ ও দেশের অর্থনীতি উপকৃত হবে। জিয়াউর রহমান ও এরশাদ সরকারের আমলে পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ নিপীড়নের শিকার হয়েছিল। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য শান্তি চুক্তির মাধ্যমে সেই নিপীড়নের অবসান ঘটিয়ে এ অঞ্চলকে শান্তি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়েছেন।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের উন্নয়নের সাথে প্রতিটি মানুষের উন্নয়ন হয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলেরও উন্নয়ন হয়েছে। তিনি বলেন, তাই পার্বত্য অঞ্চলে উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে শেখ হাসিনার সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। অন্যথায় নিপীড়নকারীরা এখন মায়াকান্না করলেও ক্ষমতায় এলে আবার দমন-পীড়ন চালানোর পথ বেছে নেবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।