পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : মানুষের মতো ব্যাকটেরিয়াও দেখতে সক্ষম। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে, নিজ শরীরকে ক্ষুদ্র লেন্স-এর মতো ব্যবহার করে এই দেখার কাজ সম্পন্ন করে থাকে ব্যাকটেরিয়া।
এই প্রক্রিয়ায় প্রতিটি কোষ ‘মাইক্রোস্কপিক আইবল’ বা ‘ফাইবার অপটিক ফিলামেন্ট’ হিসেবে কাজ করে ব্যাকটেরিয়াকে দেখার সুযোগ করে দেয় বলেই জানিয়েছেন গবেষকরা। শুধু তাই নয়, এই গবেষণার ফলাফল থেকে ৩০০ বছর ধরে চলে আসা এক প্রশ্নের উত্তর জানা সম্ভব হয়েছে বলেই জানিয়েছে সংবাদ মাধ্যম স্কাইনিউজ।
শতবছর যাবত চলে আসা ওই প্রশ্নটি ছিল, যেসব কীটপতঙ্গ সূর্যালোকের উপর নির্ভর করে, সেগুলো সূর্যের আলো চিহ্নিত করে কীভাবে? উত্তর হিসেবে এতদিন পরে যা জানা গেছে, তা হল- কীটপতঙ্গরাও ব্যাকটেরিয়ার মতো নিজ দেহের প্রতিটি কোষকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লেন্স-এ রূপান্তরিত করতে এবং বিশেষ কোন স্থানে আলো পড়ছে তা নির্ণয় করতে পারে।
গবেষণার সাম্প্রতিক এই সাফল্য প্রসঙ্গে কুইন মেরি ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডনের অধ্যাপক ও গবেষণাদলের প্রধান কর্নার্ড মুলিনিয়ক্স বলেছেন, “সম্পূর্ণ বিষয়টিই রোমাঞ্চকর যে ব্যাকটেরিয়াও ঠিক আমাদের মতোই নিজ জগত দেখতে পারে।”
গবেষণায় কাইনোব্যাক্টেরিয়ার একটি প্রজাতি সাইনেকোসিস্ট পরীক্ষা করে দেখেছেন গবেষকরা। সাইনেকোসিস্ট এর এক একটি কোষ মানুষের চোখ থেকেও প্রায় অর্ধশত কোটি ক্ষুদ্রাকৃতির বলেই জানিয়েছেন গবেষকরা। -সূত্র : স্কাই নিউজ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।