পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
করোনাভাইরাসে কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের জন্য বৈদেশিক বাণিজ্যের লেনদেনে দেওয়া নীতি সহায়তার সময়সীমা ছয় মাস বাড়িয়ে আগামী জুন পর্যন্ত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মহামারি কারণে দেওয়া এ সুবিধার মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা ছিল। নীতি সহায়তার অংশ হিসেবে সাপ্লায়ার্স ও বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় শিল্পের কাঁচামাল, রফতানিখাতের ব্যাক টু ব্যাক আমদানি, কৃষি উপকরণ ও রাসায়নিক সার আমদানির ক্ষেত্রে দায় পরিশোধ ১৮০ দিনের পরিবর্তে ২৭০ দিন করা যাবে।
গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করা হয়েছে। চলমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এ নীতি সহায়তাগুলোর সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
নির্দেশনা অনুযায়ী, ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত তৈরি পোশাক খাতের সংগঠন বিজিএমইএ ও বিটিএমএ-এর সদস্য কারখানার জন্য রফতানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) ঋণ সীমা ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থাকছে। খাত সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া এ নীতি সহায়তা বৈদেশিক বাণিজ্যে স্বস্তি প্রদান করবে এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।