পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে প্রেসিডেন্টের ডাকা চলমান সংলাপে এলডিপি অংশ নেবে না বলে জানিয়েছেন দলটির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব) অলি আহমদ। তিনি বলেন, জাতীয় সরকারই সকল সমস্যার সমাধান হতে পারে। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সংলাপ মানে হচ্ছে চা চক্র। আগেও আলোচনা হয়েছে, কিন্তু কাঙ্খিত ফল আসেনি। এই সংলাপে যাওয়া অর্থহীন। গতকাল বুধবার রাজধানীর এফডিসি সংলগ্ন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব এই মন্তব্য করেন।
চা খেতে এবং জনগণের টাকা নষ্ট করতে এলডিপি বঙ্গভবনে যাবে না কর্নেল (অব) অলি আহমদ বলেন, প্রেসিডেন্ট ভালো মানুষ। তার কোনো ক্ষমতা নেই। তিনি সবচেয়ে ভাগ্যবান মানুষ। ডেপুটি স্পিকার থেকে প্রেসিডেন্ট হয়েছেন।
নিজের আত্মসমালোচনা করে কর্নেল অলি বলেন, এই রাজনৈতিক সংকটের পেছনে আমিও দায়ী। এজন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাই। ১৯৯১ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা বাড়াতে যে প্রক্রিয়া হয়েছে তাতে আমারেও অনেক ভূমিকা ছিলে। তখন যদি আমি বুঝতাম তাহলে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনতাম।
দেশের সবগুলো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে মন্তব্য করে অলি আহমদ বলেন, অনেকে বলেন- তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাচ্ছেন। ক্ষমতায় যেতে এতে তাড়াহুড়া কেন? সকল প্রতিষ্ঠানে ভারসাম্য আনতে কাজ করতে হবে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী হলে রাজনীতিতে এতো নৈরাজ্য আসতো না। সরকার খেয়ালখুশি মতো যাচ্ছেতাই করতে পারতো না।
এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমদের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আওরঙ্গজেব বেলাল, ড. নিয়ামুল বশির, অ্যাডভোকেট মনজুর মোর্শেদ, সহসভাপতি ড. আবু জাফর সিদ্দিকী, যুগ্ম মহাসচিব তমিজ উদ্দিন টিটু, বিলাল হোসেন মিয়াজি, অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক শাহাদাত হোসেন মানিক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।