পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ প্রয়োগের কৌশল বদল নয়, আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। গতকাল রোববার আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক গোলাম মনোয়ার কামাল স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ একটি নিবর্তনমূলক আইন হিসেবে দীর্ঘ দিন ধরে গণমাধ্যমকর্মী, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন নাগরিক সংগঠনের পক্ষ থেকে এ আইনটি বাতিল করতে হবে।
স¤প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক আইনটির অপপ্রয়োগের বিষয়টি স্বীকার করে জানিয়েছেন, সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হলে সাংবাদিকদের তাৎক্ষণিকভাবে গ্রেপ্তার করা যাবে না। তাকে সমন দিতে হবে। মামলা হওয়ার পর সাংবাদিক আদালতে জামিন চাওয়ার সুযোগ পাবেন। এ আইনে মামলা হলে তা তাৎক্ষণিকভাবে আইসিটি অ্যাক্ট ২০০৬ এর একটি সেলের কাছে চলে যাবে। সেই সেল তদন্ত করে মামলা হওয়ার মতো উপাদান পেলে মামলাটি আমলে নেওয়া হবে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করে আসছিল যে, এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন স্বাধীন মত প্রকাশে বাধা দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে এর যথার্থতা পাওয়া যায়। আইনটি পাশ হওয়ার আগে থেকেই আইনটির বিভিন্ন ধারা নিয়ে গণমাধ্যমকর্মীসহ সচেতন নাগরিকদের মধ্যে উদ্বেগ ছিল। এ আইনের ফলে সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত নাগরিকদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে। আইনের অপপ্রয়োগের ফলে জনসাধারণ হয়রানিমূলক মামলার শিকার হচ্ছে, শত শত লোক কারাবরণ করেছে।
আসক মনে করে এ আইনটি অবিলম্বে বাতিল করা হলে নাগরিকদের স্বাধীন মত প্রকাশের দ্বার উন্মুক্ত হবে। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।