পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকাদান কর্মসূচি নতুন বছরের প্রথম দিনই গতি পেল। সকাল ৯টা থেকে সারা দেশে শুরু হয়েছে বিশেষ ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পেইন। এর আওতায় ৩ কোটি ৩২ লাখ জনকে টিকা দেয়ার পরিকল্পনা সরকারের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকাদান সম্প্রসারণ কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর শামসুল হক শনিবার সকালে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, নতুন বছরে টিকাদান কর্মসূচিতে গতি আনতে চমক হিসেবে এই কর্মসূচি নেয়ার হয়েছে। ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী সবাইকে টিকা দেয়ার টিকা দেয়া হবে। নিবন্ধন করে যারা টিকা পায়নি তাদের যেমন এই টিকা দেয়া হবে, যারা নিবন্ধন করেনি, তারাও শুধু জাতীয় পরিচয় পত্র, পাসপোর্ট নিয়ে আসলে টিকা নিতে পারবেন। একইসঙ্গে টিকা কেন্দ্রে নিবন্ধনেরও সুযোগ থাকছে।
টিকাদানের এই বিশেষ ক্যাম্পেইন চলবে ১ মার্চ পর্যন্ত। এর আওতায় গ্রাম ও ওয়ার্ড পর্যায়ে টিকা দেয়া হবে। পাশাপাশি স্বাভাবিক টিকাদান কর্মসূচি ও বুস্টার ডোজ দেয়া চলমান থাকবে।
শামসুল হক বলেন, দেশের ৪ হাজার ৬১১টি ইউনিয়নে মোট ১ লাখ ১০ হাজার ৬৪৬ কেন্দ্রে এই টিকা দেয়া হবে। প্রতিটি কেন্দ্রে ৩০০ ডোজ টিকা দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। এই ক্যাম্পেইনে শুধু প্রথম ডোজ দেয়া হচ্ছে। পরবর্তীতে তাদেরকে বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তথ্য বলছে, এখনও পর্যন্ত দেশে টিকার প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছে মোট ৭ কোটি ৩৭ লাখ ৮৬ হাজার ৬২৩ জনকে এবং দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৫ কোটি ১৮ লাখ ১ হাজার ৫২ জন। এগুলো দেয়া হয়েছে অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকা, চীনের তৈরি সিনোফার্ম, ফাইজার ও মডার্নার টিকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।