পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ব্রিটিশ সরকারের অন্তত ৭টি আইন বাতিলের সুপারিশ করেছে আইন কমিশন। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে মঙ্গলবার সুপারিশটি পাঠানো হয়েছে। গতকাল বুধবার সুপারিশ হাতে পাওয়ার কথা জানিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।
সুপারিশে বলা হয়, বর্তমানে আইনগুলোর কোনো উপযোগিতা বা প্রায়োগিক ক্ষেত্র না থাকায় আইনগুলো বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে। এর আগে গত মঙ্গলবার সুপারিশ সম্পর্কে আইন কমিশনের চেয়ারম্যান সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক বলেন, এই আইনগুলো এত পুরোনো যে কোনো কাজে আসছে না। তিনি বলেন, যেহেতু কোনো কার্যকারিতা নেই, তাই বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে। যেসব আইন বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে, দ্য পাবলিক সার্ভেন্টস (ইনকোয়ারিজ) অ্যাক্ট, ১৮৫০, দ্য টোলস অ্যাক্ট, ১৮৫১, দ্য ক্যানালস অ্যাক্ট, ১৮৬৪, দ্য অ্যাক্টিং জাজেস অ্যাক্ট, ১৮৬৭, দ্য অ্যালুভিয়ন (এ্যামেন্ডমেন্ট) অ্যাক্ট, ১৮৬৮, দ্য সারায়িস অ্যাক্ট, ১৮৬৭ এবং দ্য পেনশনস অ্যাক্ট, ১৮৭১।
বাতিলের সুপারিশ করা আইনগুলো ২০১৬ সালে প্রকাশিত বাংলাদেশ কোডের প্রথম ভলিউমে স্থান পেয়েছে। সেই ভলিউমে স্থান পাওয়া ২৪টি আইনের মধ্যে সাতটি আইন বাতিলের সুপারিশ করা হলো। বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তা সংশোধন ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে নতুন আইন প্রণয়নের সুপারিশ করে থাকে আইন কমিশন।
অচল ও অপ্রয়োজনীয় আইন চিহ্নিত করে তা রহিতকরণের সুপারিশ করার ক্ষমতা রয়েছে কমিশনের। সেই ক্ষমতাবলে আইন বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আইন কমিশন বাংলাদেশের বিভিন্ন আইনের সংশোধনী, নতুন আইন প্রণয়ন, আইন বাতিলকরণের সুপারিশসহ বিভিন্ন আইনগত অভিমত প্রদান সংক্রান্ত ১৬০টির বেশি প্রতিবেদন সরকারের কাছে পাঠিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।