Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সরকার প্রধানেরা যেভাবে ক্ষমতায় এলেন ও গেলেন

স্বাধীনতার ৫০ বছর

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ১২:০৩ এএম

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে গত পঞ্চাশ বছরে যারা সরকার প্রধান ছিলেন তাদের মধ্যে কেউ প্রেসিডেন্ট, কেউ প্রধানমন্ত্রী, কেউ প্রধান উপদেষ্টা আবার কেউ সামরিক শাসন জারি করে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে দেশ শাসন করেছেন।

বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিবুর রহমান প্রথমে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার করে প্রেসিডেন্ট থেকে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। আবার ১৯৭৫ সালে প্রেসিডেন্ট শাসিত সরকার পুনঃপ্রবর্তন করে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। তবে একক দল হিসেবে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ এবং দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা সবচেয়ে বেশি সময় ধরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি ক্ষমতায় ছিলো প্রায় তের বছর আর হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ প্রথমে সামরিক আইন প্রশাসক ও পরে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রায় নয় বছর দেশ শাসন করেছেন। কিন্তু গত পঞ্চাশ বছরে সরকার প্রধানরা কিভাবে ক্ষমতায় এলেন আর কিভাবে বিদায় নিলেন?

শেখ মুজিবুর রহমান : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের কারাগারে আটক ছিলেন স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিনিই ছিলেন তখন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট। পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন ও দিল্লি হয়ে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট হিসেবেই শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফিরেন ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। কিন্তু ১২ই জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট পদ থেকে পদত্যাগ করে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। কারণ এগারই জানুয়ারি তাজউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে সংসদীয় ব্যবস্থা চালুর সিদ্ধান্তের পর শেখ মুজিবুর রহমান কিছু সাংবিধানিক নির্দেশ জারি করেন এবং সে অনুযায়ী সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। আর নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। বিচারপতি চৌধুরীর পর তখনকার স্পীকার মুহম্মদুল্লাহ্ প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। পরে ১৯৭৫ সালের জানুয়ারিতে বাকশাল গঠনের পর আবারো প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু এর কয়েক মাস পর আগস্টের ১৫ তারিখে একদল সামরিক কর্মকর্তার হাতে শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন।

খন্দকার মোশতাক আহমাদ : পনেরোই আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকান্ডের কয়েক ঘণ্টা পর বিদ্রোহী সেনা কর্মকর্তারা আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র নেতা, খন্দকার মোশতাক আহমাদকে প্রেসিডেন্টের পদে অধিষ্ঠিত করেন। একই দিন জনাব আহমাদ দেশে সামরিক আইন জারী করেন।

তবে বাংলাদেশের রাজনীতির সেই ভয়ঙ্কর অস্থির সময়ে সামরিক অভ্যুত্থান পাল্টা অভ্যুত্থানের জের ধরে পঁচাত্তরের ৬ নভেম্বর পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট থাকার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। তেসরা নভেম্বর এক সামরিক অভ্যুত্থান জনাব আহমাদের পতন ডেকে আনে। সেদিন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক একজন প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট ও দু’জন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীসহ চারজন শীর্ষস্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা করে সেনা বাহিনীর কয়েকজন অফিসার। তিন দিন পর খন্দকার মোশতাক আহমাদ আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতাচ্যুত হন।

আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম : তেসরা নভেম্বরের অভ্যুত্থানে সেনা প্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান পদচ্যুত হন। অভ্যুত্থানের নেতা ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ নিজেকে সেনা প্রধান ঘোষণা করেন এবং ছয়ই নভেম্বর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েমকে প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত করেন। পরের দিন বদলে যায় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট। সিপাহী বিদ্রোহে নিহত হন তেসরা নভেম্বরের অভ্যুত্থানের নায়ক খালেদ মোশাররফ, সেনা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ আবার চলে যায় জেনারেল জিয়াউর রহমানের হাতে। তবে বিচারপতি সায়েম ১৯৭৭ সালের একুশে এপ্রিল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট পদে বহাল ছিলেন, যদিও ক্ষমতার চাবিকাঠি ছিল জেনারেল জিয়াউর রহমানের হাতে।

জিয়াউর রহমান : সামরিক অভ্যুত্থান ও পাল্টা অভ্যুত্থানের জের ধরে ১৯৭৫ সালের সাতই নভেম্বর রাজনীতির কেন্দ্রে চলে আসেন জিয়াউর রহমান। তাকে চিফ অফ আর্মি স্টাফ এবং উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে নিযুক্ত করেন প্রেসিডেন্ট আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম।

এরপর ১৯৭৭ সালের একুশে এপ্রিল প্রেসিডেন্ট সায়েমকে সরিয়ে নিজেই প্রেসিডেন্ট হন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান। এক বছর পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আয়োজন করেন জেনারেল রহমান এবং ১৯৭৮ সালের তেসরা জুন তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। একই বছর পহেলা সেপ্টেম্বরে নিজস্ব রাজনৈতিক দল গঠন করেন জিয়াউর রহমান, যার নামকরণ হয় বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী দল বা বিএনপি। ১৯৮১ সালের ৩০ মে এক ব্যর্থ অভ্যুত্থানে নিহত হন জিয়াউর রহমান।

আব্দুস সাত্তার ও আবুল ফজল মোহাম্মদ আহ্সান উদ্দীন চৌধুরী : জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর প্রথমে অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট ও পরে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার। উনিশ’শ বিরাশি সালের ২৪ মার্চ তৎকালীন সেনা প্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারান তিনি ও প্রেসিডেন্ট হন বিচারপতি আবুল ফজল মোহাম্মদ আহ্সান উদ্দীন চৌধুরী। কিন্তু ১৯৮২ সালের ২৭ মার্চ প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব শুরু করে ১৯৮৩ সালের এগারই ডিসেম্বর ক্ষমতা থেকে সরে যান তিনি।

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ : উনিশ’শ বিরাশি সালের ২৪ মার্চ বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে সরিয়ে নিজেকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ঘোষণা করে বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো সামরিক শাসন জারি করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। রেডিও টেলিভিশনে দেয়া ভাষণে সেদিন তিনি বলেছিলেন, ‘জনগণের ডাকে সাড়া দিতে হইয়াছে, ইহা ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিলো না’।

এরপর ১৯৮৬ সালে নির্বাচনের আয়োজন করে আবারো প্রেসিডেন্ট হন তিনি এবং শেষে প্রবল গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা থেকে বিদায় নেন ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর।

সাহাবুদ্দিন আহমদ : হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতনের পর অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট হন বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ। সকল বিরোধী দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ একটি ’নিরপেক্ষ নির্দলীয় কেয়ারটেকার’ সরকার গঠন করেন, যার একমাত্র দায়িত্ব ছিল তিন মাসের মধ্যে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করা। তার শাসনামলে ১৯৯১ সালের ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে ক্ষমতায় আসেন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি

খালেদা জিয়া : উনিশ’শ একানব্বই সালের আগস্টে সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনী পাশ হলে সতের বছর পর আবার সংসদীয় সরকার পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ওই বছরের ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে জয়ী বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার প্রধান হন। একই বছর অক্টোবরে বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ বিদায় নেয়ার পরে প্রেসিডেন্ট হন আব্দুর রহমান বিশ্বাস।

খালেদা জিয়ার সরকারের শেষ দিকে বিরোধী দলগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে তুমুল আন্দোলন গড়ে তোলে। ওই আন্দোলনের মধ্যেই ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সংসদ নির্বাচন হলেও তা বর্জন করে আওয়ামী লীগসহ তখন অধিকাংশ বিরোধী দল। ওই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক বিরোধ আরও জটিল হয়ে ওঠে। নির্বাচনে জিতলেও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য সংবিধান সংশোধনের পর বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে পারেননি তিনি। ৩০ মার্চ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে সাবেক প্রধান বিচারপতি হাবিবুর রহমানের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেন খালেদা জিয়া।

শেখ হাসিনা : বিচারপতি হাবিবুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ১৯৯৬ সালের জুনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। তার শাসনামলে আব্দুর রহমান বিশ্বাসের মেয়াদের পর প্রেসিডেন্ট হন বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ। পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষে ২০০১ সালের ১৫ জুলাই সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমানের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন তিনি। জনাব রহমানের অধীনে ২০০১ সালের অক্টোবরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আবার ক্ষমতায় আসেন বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া। দু’হাজার ছয় সালের ২৯ অক্টোবর প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনের জন্য শপথ নেন প্রফেসর ইয়াজউদ্দিন আহমেদ।

আবার খালেদা জিয়া : ২০০১ সালের অক্টোবরে দুই তৃতীয়াংশ আসনে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসেন বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া। তার এই মেয়াদের শেষ দিকে এসে সংবিধানের একটি সংশোধনীকে কেন্দ্র করে বিরোধী দলগুলো আবারো আন্দোলন গড়ে তোলে। এ মেয়াদে নতুন প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ। শেষ পর্যন্ত তীব্র আন্দোলনের মুখেও পাঁচ বছর মেয়াদ শেষ করে জনাব আহম্মেদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন খালেদা জিয়া। কিন্তু রাজনৈতিক পরিস্থিতি ব্যাপক সহিংসতা রূপ নিলে ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার, যার নেতৃত্বে ছিলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমদ।

ফখরুদ্দীন আহমদ : দু’হাজার সাত সালের ১২ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে সরকার প্রধানের দায়িত্ব নেন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক একজন গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমদ। সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়ে প্রায় দু বছর সরকার প্রধান ক্ষমতায় ছিলেন তিনি, যদিও তার পদবী ছিলো প্রধান উপদেষ্টা। তার সরকারের সময়ে ২০০৮ সালের উনত্রিশে ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে বিপুল বিজয় পেয়ে আবারো ক্ষমতায় আসেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। তার হাতেই ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি ক্ষমতা হস্তান্তর করেন জনাব আহমদ।

আবারো শেখ হাসিনা : মূলত শেখ হাসিনাই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের দীর্ঘতম সময়ের সরকার প্রধান। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি দ্বিতীয় বারের মতো, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি তৃতীয় বার এবং ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে চতুর্থ বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে এখনো সরকার প্রধান হিসেবে দেশ শাসন করছেন তিনি।

তবে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হলেও এর পরের নির্বাচনগুলো শেখ হাসিনা সরকারের অধীনেই হয়েছে। এ নিয়ে বিরোধের জের ধরে ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করেছিলো বিএনপি ও সমমনা দলগুলো।

তবে ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা অংশ নিলেও ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ ওঠে। আবার ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের মেয়াদ শেষে ওই বছর ফেব্রুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মো. জিল্লুর রহমান। ২০১৩ সালের ২০ মার্চ তার মৃত্যুর পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন বর্তমান প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদ। সূত্র : বিবিসি বাংলা।



 

Show all comments
  • মোহাম্মদ দলিলুর রহমান ২২ ডিসেম্বর, ২০২১, ২:০৭ এএম says : 0
    রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি জরুরি জরুরি
    Total Reply(0) Reply
  • হাসান সোহাগ ২২ ডিসেম্বর, ২০২১, ৩:০৬ এএম says : 0
    ইতিহাস থেকে আমাদেরকে শিক্ষা নিতে হবে
    Total Reply(0) Reply
  • Asad Mollah ২২ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:২৮ এএম says : 0
    তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন আশা করি, স্বৈরাচারী সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া আর আত্বোঘাতী হোওয়া সমান কথা
    Total Reply(0) Reply
  • Amin ২২ ডিসেম্বর, ২০২১, ৯:৫০ এএম says : 0
    No one abvoe the law
    Total Reply(0) Reply
  • চৌধুরী হারুন আর রশিদ ২২ ডিসেম্বর, ২০২১, ১০:৪৭ এএম says : 0
    আজকে বঙ্গবন্ধু বা জিয়াউর রহমান থাকলে দেশের অবস্থা অনেক ভালো থাকতো
    Total Reply(0) Reply
  • jack ali ২২ ডিসেম্বর, ২০২১, ১:১০ পিএম says : 0
    All these ruler absolutely destroyed our sacred land. Our country is like living Hell.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সরকার


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ