পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছে ১৯৮০-৯০ দশকের বিভিন্ন কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি, জিএস ও এজিএসবৃন্দ। সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা বলেন, গণতন্ত্রের প্রতীক দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ কারাবাসের কারণে গুরুতর অসুস্থ হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে মূমুর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনসহ সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের একটাই দাবি-বেগম খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নিয়ে তাঁর উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করা। কিন্তু গভীর দুঃখের সাথে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, সরকারের পক্ষ থেকে বিদেশে বেগম জিয়ার সুচিকিৎসার এখন পর্যন্ত কোন ধরণের উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।
তারা বলেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে-বর্তমান সরকার পরিকল্পিতভাবে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে চাচ্ছে। এমতাবস্থায় ১৯৮০-৯০ দশকের বিভিন্ন কলেজের নির্বাচিত এক হাজার এক জন সাবেক ভিপি, জিএস ও এজিএসবৃন্দ যৌথ বিবৃতিতে দাবি জানাচ্ছে যে, অবিলম্বে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে সুচিকিৎসার জন্য সরকারকে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় দেশের জনগণকে সাথে নিয়ে দুর্বার গণআন্দোলনের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে বিদেশে সুচিকিৎসার দাবি আদায় করা হবে।
ঢাকা কলেজের সাবেক ভিপি ও বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপুর স্বাক্ষরে বিবৃতিদাতা অন্যরা হলেন- সাবেক ভিপিদের মধ্যে ঢাকা কলেজের মীর নেওয়াজ আলী, সরকারি তিতুমীর কলেজের এজিএম শামসুল হক, ইডেন কলেজের হেলেন জেরিন খান, তেজগাঁও কলেজের এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, বেগম বদরুন্নেসা কলেজের নেওয়াজী হালিমা আরলী, বিএম কলেজের মাহবুবুল হক নান্নু, রাজেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের খন্দকার মাশুকুর রহমান, বগুড়া আজিজুল হক কলেজের খায়রুল বাশার, কবি নজরুল কলেজের আলী রেজাউর রহমান রিপন, বাংলা কলেজের শামীম পারভেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের গোলাম হায়দার মুকুট, আবুজর গিফারী কলেজের আমিনুল হক আমিন, মিরপুর হোমিও কলেজের মো. আরিফুল হক, সুন্দরবন কলেজের তরিকুল ইসলাম জহির, সরকারি হাজী মহসিন কলেজের শহিদুল ইসলাম, ঢাকা কলেজের হারুন অর রশীদ, তিতুমীর কলেজের আব্দুল বাতেন নকী, ঢাকা কলেজের জেড মর্তুজা চৌধুরী তুলা, হরোগঙ্গা কলেজের রফিকুল ইসলাম মাসুম, তিতুমীর কলেজের মো. হানিফ, তেজগাঁও কলেজের আবু সুফিয়ান দুলাল, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের মো. সোলেমান, তেজগাঁও কলেজের মো. শমসের আলম, কবি নজরুল কলেজের জাবেদ কামাল রুবেল। সাবেক জিএসদের মধ্যে- আবুজর গিফারী কলেজের মো. সাজ্জাদ জহির, ঢাকা কলেজের মো. জাকির হোসেন, তিতুমীর কলেজের আব্দুল কাদের বাবু, ঢাকা কলেজের জাবেদ আহমেদ, বদরুন্নেসা কলেজের শাহানা আক্তার শানু, আবুজর গিফারী কলেজের আবুল মনসুর আহমেদ, ইডেন কলেজের সাইমুম বেগম, তিতুমীর কলেজের জামাল হোসেন খান রিপন, বোরহানউদ্দিন কলেজের মো. মামুন, সোহরাওয়ার্দী কলেজের মোজাহারুল ইসলাম অপু, তেজগাঁও কলেজের আনিসুজ্জামান বিটু, বরিশাল বিএম কলেজের বিলকিস জাহান শিরিন, আবুজর গিফারী কলেজের আব্দুল মোনায়েম মুন্না, ঢাকা কলেজের মাজহারুল হক সোহাগ প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।