পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সদ্য তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর পদ হারানো ডা. মুরাদ হাসানকে কানাডায় ঢুকতে দেয়া হয়নি বলে জানিয়েছে উত্তর আমেরিকার একটি বাংলা সংবাদমাধ্যম।
‘নতুন দেশ’ নামের ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানানো হয়, মুরাদকে কানাডায় ঢুকতে দেয়নি দেশটির বর্ডার সার্ভিস এজেন্সি। টরন্টোর পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে।
কানাডার বেশ কয়েকটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
জানা গেছে, ডা. মুরাদ শুক্রবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুর দেড়টায় টরন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে তাকে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় তার কাছে করোনার সময়ে ভ্রমণ সংক্রান্ত যথাযথ কাগজপত্র না থাকায় তাকে ঢুকতে দেয়া হয়নি।তাছাড়া ইমিগ্রেশন থেকে তাকে জানানো হয়, তার সেদেশে ঢোকা নিয়ে অনেক কানাডিয়ান নাগরিক আপত্তি তুলেছে। তারপর তাকে ফেরত পাঠানো হয়। পরে মধ্যপ্রাচ্যের একটি বিমানে তুলে দেওয়া হয় তাকে।
ডা. মুরাদ গত ৭ ডিসেম্বর প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন। বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে কানাডার উদ্দেশে তিনি কূটনৈতিক পাসপোর্টে ঢাকা ত্যাগ করেন।
মুরাদকে বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইনসের ফ্লাইট ইকে ৮৫৮৫ বৃহস্পতিবার রাত ১টা ২০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়ে।
এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৮টা ৫০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে প্রবেশ করেন ডা. মুরাদ।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, প্রতিমন্ত্রী থাকা অবস্থায় মুরাদ হাসানের যে লাল পাসপোর্ট (বিশেষ পাসপোর্ট) ছিল, সেটি পদত্যাগের দিন (৭ ডিসেম্বর) নিজের হাতে নিয়ে গেছেন তিনি।
অশালীন ও নারীর প্রতি অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ায় প্রতিমন্ত্রীর পদ হারান ডা. মুরাদ হাসান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।